পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৩১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ووه يا as a farasة সুতা টানিয়া লইয়া গেলে তাহাদিগের যেরূপ আনন্দ, বোধ হয় এক টানেই উঠিলে সেরূপ বোধ হয় না। বর্তমান ক্ষেত্রে মনোরমা মৎস্য সোনামণি মৎস্যধারিণী। মনোরম যতই মনঃকষ্ট্রে ছটফট করিতেছেন সোনামণির ততই আনন্দ বৃদ্ধি হইতেছে। মনোরম কাদিয়া কাটিয়া অনাহারে রাত্রি জাগরণ করিয়া এক • প্রকার বেহুসের স্তায় হইয়া গেলেন। এবং বিনা শয্যায় ধরাতলে নিপতিত হইয়া পড়িয়া রছিলেন। নকড়ীর মাতা যথাবিধ আদিষ্ট পরদিবস লাট সাহেবের বাটীতে উপস্থিত হইল। লাট সাহেব ইতি মধ্যে নঝড়ীর মোকৰ্দ্দম। সম্বন্ধে সমস্ত কাগজ পত্র পাঠ করিয়াছেন। ডাক্তার সাহেব যে লাসটা পরীক্ষা করিয়াছিলেন তাহ যথার্থ রামটহলের কি না এ সম্বন্ধে তাহার অত্যন্ত সন্দেহ উপস্থিত হইল। আদালতে এ বিষয়ে কোন কথা উত্থাপিত হয় নাই। লাট সাহেব এই সমস্ত পর্যালোচনা করিয়া নকড়ীকে বেকসুর খালাস দিয়া সেই হুকুম অন্যান্ত কাগজাদির সঙ্গে হাইকোর্টে পাঠাইয়া দিলেন। নকড়ীর মাত লাট সাহেবের বাট পৌছিলে লাট সাহেবের আজ্ঞা অনুসারে তাহার পৌছান বার্তা লাট সাহেবের নিকট নিবেদিত হইল। লাট সাহেব তংশ্ৰবণে নিজে নিয়ে আসিয়া কহিলেন “তোমার পুত্রকে রেহাই দিয়াছি তাহার প্রাণদণ্ড হইবে না।” নকড়ীর মাত এই কথা শ্রবণমাত্র আনন্দে চীৎকার করিয়া বেহুল হইয়া ভূতলে পতিত হইল। লাট সাহেব স্বহস্তে তাহার