পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৩১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

και?ον হরিমে বিষাদ । মুখে ও চক্ষে জল দিয়া মুচ্ছ ভঙ্গ করিলেন। জ্ঞান লাভ করিয়া নকড়ীয় মাতা সাহেবকে যে আশীৰ্ব্বাদ করিল তাহাতে র্তাহার চক্ষু দিয়া অশ্রু বর্ষণ হইতে লাগিল, কহিলেন “তুমি অবিলম্বে যাও। কাল নকড়ীর ফালির দিন, আমি তারে খবর পাঠাইতে * श्रांएमश्र कब्रिग्नांझेि नकएँौत्र शैनि श्हेद न । भूमि ८ण शृदद्र নিয়মিত সময়ে না পৌছে তুমি বলিও দোহাই লাট সাহেবের ফাসি যেন না হয়।’ এই কথা বলিলেই আর ফাসি হইবে না। নকড়ীর ফাঁসির হুকুম হইয়াছে এবং অতি সত্বরই ফাঁসি হইবে এ কথা প্রচার হওয়ায় রায়মহাশয়ের বাটতে আনন্দের সীমা রহিল না । ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের ফুৰ্ত্তি কে দেখে স্বস্ত্যয়ণের এরূপ ফল কখন ফলে নাই। নূতন করিয়া দ্বাদশটা শিব প্রস্তুত হইল সঙ্খ ঘণ্টা বাদ্যোদ্যমে পূজা হইতে লাগিল। নিকটস্থ কালীবাড়ীতে অসংখ্য ছাগলের প্রাণনাশ হইল। কাহারও সহিত শক্রত রছিল না। লক্ষ্মণের নিমন্ত্রণ হইল, নলিন আসিয়া দেখিয়া যাউক এই অভিপ্রায়ে তাহারও নিকট নিমন্ত্রণ পত্র গেল । এ দুই নিমন্ত্রণ সম্বন্ধে এবার ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয়ের আপত্তি রহিল না এমন নহে তিনি নিজেই রায় মহাশয়কে অনুরোধ করিয়া নিমন্ত্রণ করাইলেন। সূর্য্যোদয়ে প্রাতঃস্নান করিয়া রুদ্রাক্ষমালায় বিভূষিত হইয়া ভট্টাচাৰ্য্য মহাশয় ববম বম শব্দ করত শিবের পূজা করিতেছেন। . -