পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৩২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

硬, ৩২৯ হরিষে বিষাদ । রামটহল ধৃত হইয় প্রথমতঃ কলিকাতা পুলিসকোর্টে আনীত হইল। তথাকার ম্যাজিষ্ট্রেটের আদেশানুসারে সেনাক্ত করণার্থ রায় মহাশয়ের বাট প্রেরিত হইল। রায় মহাশয়ের বাটতে সমারোহের সীমা নাই। বৈকালে কথকথা হইয়া গিয়াছে। ভট্টাচাৰ্য মহাশয় কথক, তিনিই এই কথকথা করিয়াছেন। সায়াহ্লে ঝাড় লণ্ঠন বাতিতে রায় মহাশয়ের বাটতে বোধ হইল যেন রজনী প্রবেশ করিতে পারে নাই। সৰ্ব্বত্রই দিবাভাগের ন্যায় বোধ হইতে লাগিল । একদিকে গোবিন্দ অধিকারীর যাত্রা হইতেছে অপরদিকে দাসরথি রায়ের পাঁচালী হইতেছে। পান তামাক অনবরত বিতরিত হইতেছে, স্থান বিশেষ লিমনেড সোডাওয়াটর খরচ হইতেছে। দুই এক স্থানে অত্যন্ত গোপনে ব্রাণ্ডি হুইস্কি ও চুল্লিতেছে। সংক্ষেপত রা মহাশরে বাড়ীতে আনন্সের সীমা প্লট এমনসময় তার দ্বারবান আসিয়া সংবাদ দিল তিন বিষ্ণুঞ্জি কহিয়ে দণ্ডায়মান আছে, তাহার সহিত দেখা "ন্তে চাহিতেছে। কোন না কোন নিমন্বিত ব্যক্তি হইবে #हे मान করিয়া রাষ্ট্র মহাশয় শ্রবণমাত্র ব্যস্ত সমস্ত হইয়া বহির্বাট গমন করিলেন । বাহিরে গিরা দেখিলেন রামটহল সশরীরে বিরাজমান। পথিক সন্মুখে সৰ্প দেখিয়া যতদূর ভীত না হয় রায় মহাশয় রামটহলকে অবলোকন করিয়া তদপেক্ষ সহস্ৰগুণ অধিক ভীত হইলেন। পূর্বের সমস্ত বৃত্তান্ত বিস্তৃত হইয়া অকস্মাৎ “ এ কে রামটহল ঘে” বলিয়া বিকৃতস্বরে চীৎকার করিয়া উঠিলেন । পুলিসের লোকদিগের আর অধিক