পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৪৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8% হরিষে বিষাদ। জমীম্বারের বাট কোন নি মাঠে, বা কোন দিন অন্ত কার্য্যে যায়, বৈকালে তাত রোনে। নকড়ীর মাতা মনে করে মঙ্গল কেবল বসিয়া বসিয়া খায়, আর নকড়াই সমস্ত কাজ কৰ্ম্ম করে। এই সংস্কার নকড়ীর মাতার মনে বদ্ধমূল থাকায় যে যে ঘটনা হইবার সম্ভাবনা তাহ সৰ্ব্বদাই ঘটত অর্থাৎ নক দীর মাতার সহিত মঙ্গলার সর্বাদ কলহ বিবাদ হইত। মঙ্গল হারিয়া গেলে সে দিন সেই খামেই কলহের শেষ হইত। যে দিন মঙ্গল। না হারিত সে দিন মৃকড়ীর মা কাদিয়া নকড়ীর নিকট মালিস কল্পিত। নকড়ী চিরকালই মঙ্গলার দোষ সাব্যস্ত করিয়া মনোরম অদ্য ষে সময় তাত্তি বাড়ী উপস্থিত হইলেন তখন মঙ্গলায় ও নকড়ীর মায়ে সচরাচর যে রূপ গদ্য হইয়া থাকে তাছাই হইতেছে। নকড়ীয় মাতার সংস্কার আছে নকড়ী যতক্ষণ নিজের কার্য্য করিয়া ফিরিয়া না আসিবে ততক্ষণ স্নানাহারের जभत्र इशेद नं। अंका नकएँौ ७थन8 क्षिद्विग्न आहेश्म नाहे । মঙ্গল মাঠের কাজ কৰ্ম্ম দেখিয়া ফিরিয়া আসিয়াছে। নকড়ীর মাত নলী প্রস্তুত করিতেছিল। মঙ্গলাকে বাটী আগত দেখিয়া কহিল “মোংলা, তুই বেলা চারি দণ্ড না হতে হতেই যে বাড়ী এলি ?” । - মঙ্গলের চক্ষু লাল। শীতকাল তথাপি কপালে ঘৰ্ম্ম হইছেছে। নকড়ীর মাতার কথায় কোন উত্তর না দিয়া মঙ্গল - গ্রাঙ্গনে বলিল। নকড়ীর মাত সহজে ছাড়িবার পাত্র নয়। মঙ্গলকে ৰসিতে দেখিয়া কহিল "বড় বঙ্গলি যে ? এত সকালে