পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৬৫

मदंभ *ब्रिाज़हप्त । لأن মনোরমা এই সমস্ত নাম শ্রবণমাত্র বাহিরে জাসিয়া সকলকে প্রণাম করিয়া বসিতে আসন দিলেন। কছিলেন “যদি গরিবের বাড়ীতে পায়ের ধূলো পড়লো তবে একাদশীর দিনে কেন ? : একটা সুপুরি খেতে দেৰো তারও যে নেই। আমার এমনই কপাল বটে ।” - . দিগম্বরী। বেঁচে থাক দিদি । তোমার মিষ্টি কথাই চের । খাওয়া আর কোন ছার জিনিস। যে কদিন এ পৃথিবীতে থাকবো সে কদিন খেতেই হবে, কিন্তু ইচ্ছে হয় না, যে পোড়া মহাপ্রাণীকে আর কিছু দি । মনিধি জন্মের মুখ যা তালে এ জন্মে হলোও না, হবেও না । - রাই কিশোরী। সে কথা মনে করে আর কষ্ট পাও কেন ? আদেষ্ট্রের লেখন কে খণ্ডাবে ? আজ সমস্ত দিন একাদশী করে আছি এতেও নিস্কৃতি নেই। এখনো এক সংসারের কাজ পড়ে আছে । বাড়ী গিয়ে এ সমস্ত কোরবো তবে বাড়ীর লোকে অন্ন পাবে। এতদূর বলিরা মনোরমার কুটরের মধ্যে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া গোটা দুই ডাব নারিকেল দেখিয়া রাই কিশোরী জিজ্ঞাসিলেন “দিদি তোমার তক্তপোষের নিচে ও কি দেথা যাচ্ছে ?” মনোরম কহিলেন “কিশোরী দিদি ও দুটো ডাব ।” রাই কিশোরী। আহা! আমার পেচে একটা ডাব ডাব করে আমাকে খুন কল্পে। কাকে বোলঝে কে এনে দেবে ? ..o.o. নিয়েই ব্যস্ত। এভ জিনিল জানে, সকলই নিজের ছেলে পিলে দিয়েই খাএন।