পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

υίν হরিষে বিষাদ । দেখাইল। অৰ্দ্ধ সেরের অধিক ক্ষুদ হয় নাই। তখন রাইকিশোরী কছিলেন “মকড়ীর মা এ ছদ টুকু কেন আজ জামার পেচোকে দেও না ? কাল আমি পাত্র সকালে পাঠিয়ে দেব কি निtछहे निरग्न श्रान्तां ?” নকড়ীর মাত কহিল "লকড়ীর ইপের বাম হয়েছে, সে রাত্রে আর কিছুই খায় না, কেবল একটু দ্বুদ খেয়ে বঁচে। এটুকু তোমাকে দিলে তাকে কি দেব ?” নকড়ীর মাতা যে এরূপ আপত্তি উত্থাপন করিবে এ যেন রাইকিশোরী পূর্বেই জানিতেন। না ভাবির চিন্তিয়া অবিলম্বে উত্তর করিলেন “আজ নকড়ীকে একটু ফ্যান খাওয়ায়ে রেখ।” কিশোরী দিদির কথা শেষ হইতে না হইতেই নকড়ীর মাত তর্জন গর্জন করিয়া কহিল “বেরে তুই আমার বাড়ী থেকে। ফের যদি এ মুখে হবি তো তাতের খেটের বাড়ী দিয়ে তোর ঠাং ভেঙ্গে দেব। বামন বোলে মানবো না। বস্তুত রাইকিশোরীকে ব্রাহ্মণের কন্যা বলিয়া কেহ কিছু বলিত না। কিন্তু অদ্য দেখিলেন যে সে বলও খাটল না । তখন আর দ্বিতীয় কথা না বলিয়া কিশোরী দিদি তথা হইতে প্রস্থান করিলেন। -