পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৮৩

७कांग्लं★ श्रृंग्नि:फ्रेह ! ዓ; বাৰু মনে করেন যে রামসিংহের সহিত কথোপকথন করায় ও তাহাকে সৰ্ব্বদা কাষ কৰ্ম্ম করিতে বলায় রামলিংকে বিশেষ বাধিত করা হইতেছে। রামসিংহের নিজের বিবেচনায় তাহার জীবন-ভার বহন করা দুঃসাধ্য হইয়া উঠিয়াছে। অন্তান্ত চাকরবর্গের শাকে বালি ঘুচিয়া দুগ্ধে চিনী হইয়াছে। মনিৰ তফাতে থাকিয়া ভৃত্যবর্গকে স্নেহ করেন এই ভৃত্যবর্গের বাঞ্ছনীয়। মনিবের নিকট যতই কম যাইতে হয় ততই তাহাদিগের পক্ষে ভাল। লালবিহারী বাবু হয় এ কথা জানিতেন না অথবা জানিয়া আপনার বেল বিস্তৃত হইয়াছেন। . . . . . . এক দিন রবিবারে রামসিং আহার করিয়া শয়ন করিয়াছে। ক্ষণকাল পরে একটু নিদ্ৰা আসিয়াছে। অন্যান্ত ভৃত্যের অস্পষ্ট স্বরে কথোপকথন করিতেছে ও মৃদু মৃদু হাসিতেছে। বাৰু সৰ্ব্বদাই সশঙ্কিত, ভাবিলেন বুধি রামসিং তাহারই কথা প্রকাশ করিয়া দিয়াছে। অমনি রামসিং রামসিং বলিয়া ভাকিয়া উঠিলেন। রামসিং বিরক্ত হইয় হজুরে হাজির হইল। অন্ত দিন পাছে বাৰু টের পান বলিয়া রামসিং মনের ভাব যতদূর পারে গোপন করিয়া বাবুর সন্মুখে যায়। কিন্তু অদ্য সেরূপ না করিয়াই বাবুর নিকট উপস্থিত হইল। লালবিহারী বাৰু মুখ দেখিয়াই,কুৰিতে পারলেন ৰে রামসিং বিরক্ত হইয়াছে। সুতরাং অন্য দিন অপেক্ষ অদ্য রামসিংকে অধিক আদর করিলেন। রামসিংহের তথাপি মুখ ভারি। ক্ষণকাল পরে বাবু জিজ্ঞাসিলেন “রামসিং, তুমি যে ৬ টাকা তলৰ পাও এতে তোমার চলে ? রামসিং উত্তর করিল “আমরা গরিৰ মাকুৰ,