পাতা:হরিষে-বিষাদ.pdf/৮৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

y: হরিধে বিষাদ । রসিক বাবু কছিলেন “তবে ওর ছুটী নেওয়া উচিত।” রামসিং । হুজুর বন গরিব মানুষ, আধা তলবে ছুটা নিলে আমার বাল বাচ্ছা সকলি মারা যাবে। " তখন ডেপুটী বাবু রসিক বাবুর দিকে চাহিয়া কহিলেন "এখন কি কুৰ্ত্তবা দুটা নিলে গরিব মাৱা না।" রমিক বাবু দেখিলেন লোকে যাহা বলে তাহাই সত্য। রামলিং বাবুর বড় প্রিয় পাত্র হইয়াছে। তাহাকে আর কেহ কিছু বলিতে পারে না। রামসিং সকলের উপর প্রভূত্ব করে। তখন তিনি স্বাগতস্বরে কহিলেন “যাই হোক রামসিংকে শাসন না কোলে কাজ চলবে না। আর সকলে তো অর্ধেক বেতনে চুটী নিচ্চে, তারাও তো ঐ বেতন পায়। রামলিং বরঞ্চ ছ টাকা বেশী পায়।” ডেপুটী বাৰু যদিও স্পষ্ট রামলিংকে বারণ করিয়া দেন নাই তথাপি ভাবিয়াছিলেন যে ও ছু টাকার কথা রামলিং কাহাকে বলিবে না। সুতরাং রসিক বাবুর কথা শুনিয়া একটু লজ্জিত হইয়া কছিলেন “ও স্ব টাকার তো আর অর্ধেক পাবে না! ও আমার নিকট যে থাকৰে সেই পাবে।” রসিক। সে সব কথা এখন হচ্ছে না । হয় মহাশয় রামসিংকে শাসন করে দিন ও কাজ করে আর গোস্তাকি না করে नडूब ७rक श्रांब्र षां श्य छारे कंक्रन। 轉 ডেপুটী বাবু বিষম বিপদে পড়িলেন। ক্ষণকাল চিন্তা করিয়া কছিলেন “আচ্ছ শেষ কাছারিতে এর হুকুম দেব।” । এই কথা শুনিয়া রসিক বাৰু রাগত ভাবে নিজের কৰ্ম্মে