পাতা:হলুদ পোড়া - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হলুদ পোড়া SSግ কিন্তু সাধন বৈরাগী বলিয়াছে, “উহু, এক যাগায় স্থিতি হয়ে না। -বসলে কি চলে ?” সুভদ্র। যদি বলিত খুব চলে, সাধনকেও অবশ্য তা মানিয়া নিতে ইহঁত । কিন্তু মন মরা বিরক্ত আর নিরুৎসাহ সঙ্গী যদি সারাদিন প্যান প্যান করে কাণের কাছে আর মুখ ভার করিয়া থাকে চোখের সামনে, মুক্তিও কি মানুষের ভাল লাগে ? এই সহরে তাই তারা নীড় বাধিয়াছে। সুভদ্রা ভাবিয়াছে, আর যাই হোক, যা খুসা তো করা চলিবে এখানে, পরের কৰ্ত্তালি, পরের ইচ্ছা অনিচ্ছা বিধি নিষেধ তো তাকে ঘেরিয়া থাকিবে না । ঘর বঁাধিলে রোজগারের ব্যবস্থা করা দরকার। সাধন বৈরাগী বলিল, ‘ভিক্ষে করা চলবে না। কিন্তু।” কোন রকমে দিন কাটানোর সঙ্গতি সাধন বৈরাগীর ছিল, তার মা রাখিয়া গিয়াছে। জীবনে সে প্রথম একতারা ১ হ'তে ভিক্ষা করিতে বাহির হইয়াছে সুভদ্রার জন্য। বাহির হইয়াছে অসময়ে, মানুষ যখন ভিখারীকে তাড়াইয়া দেয়। সুভদ্ৰা তাকে বঞ্চিত করে নাই; নিজেই ভিক্ষা দিতে আসিয়াছে, মুচকি হাসিয়া বলিয়াছে, “একটা গান, কর তো বৈরিগি ঠাকুর ।” সুভদ্ৰা তাই তামাসা করিয়া বলিল, “কেন, ভিক্ষে তো তুমি কিয়ঙে” বৈরিগি ঠাকুর ?” অনেক তামাসাতেই সাধন বৈরাগী পুলকিত হইতৃে জানে না, এদিক দিয়া মানুষটা সে একটু ভোতা । রোজগারের উপায়টা ঠিক করিল। সুভদ্র। বাড়ীর সামনে রাস্তার SBDB BD BDBD DBDBD DDD DBDDB DBDBDD BDBEBDB D BBDBDB