পাতা:হাতেম্‌ তায়ি.pdf/১২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় প্রশ্ন পুরণের গল্প । ১২১ এক ষোড়া জন্তু চাহিয়াছে, তুমি তাছাতেই এৰূপ ক্লেশ সহ করিয়া আঁসিয়াছ ? হাতেম বলিলেন সত্য বলিলে, যদি তোমরা তোমাদিগের এক ষোড়1• আমাকে দাও, তবে আমার প্রতি অত্যন্ত অনুগ্রহ করা হয়, আর অনুপায় আসক্ত-ব্যক্তির মানস সিদ্ধও হয়। জন্তুগণ অপেনাদিগের মধ্যে বলিল, আমাদিগের মধ্যে বড় জন্তু কেহই যাইবে না, অতএব এমন কেহ আছে যে আমি - দিগের এক ষোড়া শাবক এই যুবাকে দেয় ? ইহাতে পুণ্য হইবে। তন্মধ্যে একটি জন্তু বলিল, আমি জগদীশ্বরের পথে ইহাকে আপন শাবক-দম্পতী (নর মাদি) প্রদান করিলাম, যথায় ইচ্ছা তথায় লইয়া যাউক। পরে হাতেম্ দুইটি শাবক লইলেন, এবং রাত্রি গত হইলে প্রাতঃকালে ঐ জন্তুদিগের নিকটে বিদায় হইয়। মসক্ষরষাছুর নগরাভিমুখে গমন করিলেন । বহুদিন পরে প্রান্তর ও নদী অতিক্রম করিয়া ষেস্থানে সেই যুবা চীৎকার করিতেছিল, তথায় আগমন পূৰ্ব্বক সাক্ষাৎ করিয়া বলিলেন, হে যুবক সন্তুষ্ট হও, তোমার একটি কামনা পূর্ণ হইল । যুব যখন সেই জন্তুদ্বয়কে দেখিল, তখন হাতেমের পদতলে পতিত হইয়। বলিল, হে বিজ্ঞ! এক্ষণে তুমি আমার সঙ্গে আইস, আমি জন্তুদ্বয়কে মসক্ষরষাছুর নিকটে লইয়া যাই । হাতেম্ সেই যুবাকে মাজেন্দ্রান-প্রান্তরের চিহ্ন ও সমস্ত বৃত্তান্ত বলিয়া কহিলেন, তুমি মসক্ষরষাছুর সম্মুখে যাইয়া বল যে আমি हेही অনিয়াছি । পরে হাতেম্ ও যুবা উভয়ে সেই নগরে গমন করিলেন ; হাতেম্ কোন এক স্থানে রহিলেন, যুবা সেই পরীক্লজন্তুর ষোড়া লইয়ামসক্ষরষাছুর সম্মুখে গমন করিলে মসক্ষরযন্ত্র যখন দেখিল যে পরীরুজন্তুর ষোড়া অনিয়াছে, তখন বলিল, তোমার এ কৰ্ম্ম নছে, যদি আনিয়াছু তবে ইহুদিগের বাসস্থt ত