এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

{ʼ sw Jʻ w তোমার বিরছসৈন্ত আমার হৃদয়রাজ্যকে উৎসন্ন না করে এজন্ত স্বীয় প্রিয় জীবন তোমাকে উৎসর্গ করিয়া পাঠাইতেছি। অনুক্ষণ এক এক প্রকার দুঃখ পাঠাইতেছ, অ মেদ করিয়া বলিও না যে, এই উপহার ঈশ্বরোদেশু্যে পাঠাইতেছি। পানপাত্র দাতা, এস গুপ্ত দৈববাণী আমাকে সুসংবাদ দান করিয়াছে যে, “দুঃখে ধৈর্য্যধারণ কর, তোমার জন্য ঔষণ প্রেরণ করিতেছি ।” হে মহারাজ, নৈশিক ব্যাকুলত, এবং প্রাভাতিক প্রার্থন ব্যতীত হাফেজের হস্তে তোমার মর্য্যাদার যোগ্য আর কি আছে ? ৩৩ ৷ -: * : – যে পর্য্যন্ত আমি ভূমির পদতলে স্থান গ্ৰহণ না করি সে পর্য্যস্ত বিশ্বাস করিও না যে, তোমার অঞ্চলধারণে হস্ত সঙ্কুচিত করিব । - হে নিষ্ঠুর চিকিৎসক, ইচ্ছা হয় যে তোমার সম্মুখে প্রাণ সমপণ করি, রোগীর তত্ত্ব লও, তোমার প্রতিক্ষায় আছি । মানসক্ষেত্রে প্লেমের বীজ আমি বপন করিতেছি, তাহারই জন্ত নেত্ৰ হইতে শত জলস্রোত বক্ষেতে প্রবাহিত করিয়াছি। আমাকে বধ কর বা বিরহযন্ত্রণ হইতে মুক্তি দান কর, আমি তোমার কটাক্ষরূপ ছুরিকাকে কৃতজ্ঞতা দান করিব । আমি রোদন করিতেছি, যে প্রেমবীজ মনোমধ্যে বপন করিতেছি তাহারই উদ্দেশ্যে আমার নয়নের অশ্রুবৃষ্টি । t যদি আমার নয়ন ও মন অন্থের প্রতি লক্ষ্য করে তবে আমি মনে অগ্নি ও দীন ও নয়ন উৎপাটন করিব । -