পাতা:হারামনির অণ্বেষণ - দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰিগুণরহস্ত । \లి(t ASA SSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSSeeSeee SeeS eS * جمعیت میبین- جایع SAAAAS AAASASASSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeAeeAS A SAS SSAS SSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSS SSAS SSASAeeMeeAAAS AAAAAA এতক্ষণ ধরিয়া যাহা পৰ্য্যালোচনা করা গেল, তাহাতে এটা বেশ বুঝিতে পার! যাইতেছে যে, প্রকাশমাত্রই শাদা-কালো জুড়ি হাকাইয়া মনোদ্বারে উপনীত হয় ; আর, সেই সময়ে সারথি * একহাতে রাশ বাগাইয়া ধরিয়া থাকে এবং আর-এক হাতে চাবুক মুঠাইয়া-ধরিয়া তাহা মৃদুমন্দভাবে তালে-তালে হেলাইতে থাকে। জুড়িঘোড়া হচ্চে প্রকাশের ভাবাভাব, আর সারথি হ’চ্চে শক্তির প্রভাব ; চাবুক এবং রাশ•আর-কিছু না—ক্রিয়ার উদাম এবং ংযম। মোট কথা এখানে যাহা দ্রষ্টব্য, তাহা এই যে, নিখিল ਿੲ সত্ত্ব, রজো এবং তমোগুণের অর্থাৎ প্রকাশ, ক্রিয়া এবং জড়তা’র ( inertia’র ) যোগাযোগের ব্যাপার ; আর, সেই সঙ্গে এটাও দ্রষ্টব্য যে, এক অদ্বিতীয় ধ্রুবসত্যের শক্তির প্রভাব সেই যোগাযোগের প্রবর্তক এবং নিয়ামক । একই অদ্বিতীর সত্যের শক্তির প্রভাব অনাদি ভূতকাল হইতে প্রত্যেক বৰ্ত্তমানকাল পর্য্যন্ত একই নিয়মে কাৰ্য্য করিয়া আসিতেছে, এবং সেই একই নিয়মে প্রত্যেক বৰ্ত্তমানকাল হইতে ভবিষ্যতে পদনিক্ষেপ করিয়া চলিতেছে । সেই যে একই নিয়ম, তাহা একই মহাজ্ঞানে স্থিরপ্রতিষ্ঠিত, আর, প্রতি বর্তমান হইতে সেই যে ভবিষ্যতে পদনিক্ষেপ, তাহা একই মহাশক্তির নিত্য-ক্রিয়া। পৌরাণিক ভাষায়—ধ্রুবজ্ঞানরূপী শিবের বক্ষে বা অটল মহাকালের (Eternity’র) বক্ষে, কালতরঙ্গরূপিণী মহাশক্তি বা কালী নৃত্য করিতেছেন। ফলে, বৰ্ত্তমানমাত্রই হওয়া হইতে যাওয়াতে এবং যাওয়া হইতে হওয়াতে,— আবির্ভাব হইতে তিরোভাবে এবং তিরোভাব হইতে আবির্ভাবে— ক্ৰমাগতই ঘুরিয়া বেড়ায় ; আর, ঘুরিয়া বেড়ায় বলিয়াই তাহার নাম হইয়াছে বর্তমান। "বর্তমান" কিনা বৃত্তিমান। বর্তন, আবৰ্ত্তন, আবৰ্ত্ত (= wortex = বৰ্ত্ত ex ), বৃত্ত (=চক্র), বৃত্তি, এ সমস্তই