পাতা:হারামনির অণ্বেষণ - দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্রিগুণরহস্ত । ©ፃ ఆ...১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি) ১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)~ ১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)NasirkhanBot (আলাপ) ১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি) NasirkhanBot (আলাপ) ১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি) ১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)১৭:২১, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)~~ ~ - ~.... ....... উপায় নাই, ধারণার মধ্যে আঁকড়াইয়া পাইবারও উপায় নাই । এই অচিন্তা ভেদাভেদের সঙ্গমতীর্থে যোগী মহাপুরুষেরা আনন্দে ভোর হইয়ানিস্তব্ধ হইয়া যান । •নদীনালার মংস্তের পক্ষে অগাধসমুদ্রে সাতার খেলিয়া বেড়ানে বেণীক্ষণ চলে না ; এইজন্ত, বিদ্যালয়ের বালক যেমন ক্ষুদ্র মানচিত্রে চক্ষু বুলাইয়া পৃথিবী পরিভ্রমণ করে, সেইরূপ সহজ প্রণালীতে একটি আঁত যৎসামান্ত ক্ষুদ্র বিষয়ের আদি-অস্তমূধ্য পর্যবেক্ষণ করিয়া সত্ত্বরজ স্তমোগুণের বিশ্বব্যাপী পৰ্য্যাবৰ্ত্তনপ্রণালীর ভাব বুঝিতে চেষ্টা করা যাক । এটা সকলেরই জানা কথা যে, অতি একটি ক্ষুদ্রবিষযও যখন আমাদের ধারণাতে প্রকাশলাভ করে, তখন তাহা যথাবিহিত প্রকরণপদ্ধতির সোপান মাড়াইয়াই প্রকাশে উত্থান করে, তা বই, হুড়,ৎ করিয়া প্রকাশে চড়িয়া বসে না । প্রশ্ন । তোমার ও-কথাটিতে আমার মন সহসা সায় দিতে পারিতেছে না। একটি প্রত্যক্ষ-ঘটনা তোমাকে তবে বলি ; পরের সাক্ষাতে যদি-চ তাহ প্রকাশ করিতে বারণ কিন্তু তুমি তো আর আমার পর নহ–তোমার সাক্ষাতে তাহ বলিতে,দোষ নাই। আমার মনে পড়ে—যখন আমাদের কুল গুরু আমার কর্ণে হ্ৰীংমন্ত্র প্রদান করিয়াছিলেন, তখন হ্ৰীংশব্দটি একই অখণ্ড মুহূৰ্ত্তে আমার শ্রবণগোচরে প্রকাশলাভ করিয়াছিল, তা বই, কোনো প্রকার প্রকরণপদ্ধতির সোপান মাড়াইয়! তাহ আমার ধারণাতে অধিরূঢ় হয় নাই । উত্তর। আমাদের দেশের প্রাচীন দর্শনশাস্ত্রে একটি প্রসিদ্ধ । স্তায়ের উল্লেখ মাঝে-মাঝে দেখিতে পাওয়া যায় ; তাহার নাম “উৎপল-শতপত্র-ভেদ দ্যায়।” কথাটা এই ;—একশত পদ্মপত্র