পাতা:হারামনির অণ্বেষণ - দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বন্দ্বরহস্ত । ○○ AAA AASAAASAAAeeeeAeSAAAAAAASAAAA - AeAeeeAeeMA AMMeS SeeSHA AMeMeeAeSeSMMMS SSSSSAAAASAAAM MMMMAMAMMeMAAA SAAAAA AMMAAAS AAAASS ১৭:২৫, ৩ মে ২০১৬ (ইউটিসি)~ھہ یہ সম্মিলনে দোহার দ্বন্দ্ব মিটিয়া গিয়াছে ; তোমার সঙ্গীতজ্ঞান এবং সঙ্গীতাসক্ত প্রাণ হরগৌরীর ন্যায় দুয়ে এক একে দুই হইয়াছে ; তাই তোমার এত আনন্দ । তোমার গান শুনিয়া আমুর কি আনন্দ হইতেছে না ? আমার খুবই আনন্দ হইতেছে ; কিন্তু আমার আনন্দ একগুণ—তোমার আনন্দ তিনগুণ, তার সাক্ষী—আমি কেবল গান শুনিয়া আনন্দ লাভ করিতেছি ; তুমি কিন্তু--কি আর বলিব—তোমার ভাগ্যকে বলিহারি— (১) গান গাইয়া আনন্দ লাভ করিতেছ ; ( 2 ) গান শুনিয়া আনন্দ লাভ করিতেছ ; (৩) গান শুনাইয়া আনন্দ লাভ করতেছ ; • ওঁ বিষ্ণু ! মানস সরোবরের মাঝখানে একটি উপদ্বীপ আছে— সে কথাটা তোমাকে বলিতে সৃলিয়ছি! তোমার আনন্দ দেখিয়া সেই উপদ্বীপটির কথা আমার মনে পড়িতেছে। সে উপদ্বীপটির নাম সমাধি উপদ্বীপ। মনঃসমাধান বলিলে যাহা বুঝায় তাহারই সংক্ষিপ্ত নাম সমাধি। মানসসরোবরের দুইপার-ঘাস দুই কিনারা হ’চে বাসনা এবং ঈশনা, আর, দুয়ের মধ্যিখানে যে একটি উপদ্বীপ আছে—সেইটির নাম সমাধি-উপদ্বীপ । সমাধি-উপদ্বীপের মাঝখানে একটা ফোয়ারা আছে, আর. সেই ফেয়ারার চারিধারে একটি পদ্মবন-শোভিত পুষ্করিণী আছে। ফোয়ার এবং পুষ্করিণার মধ্যে জলের আদানপ্রদান চলিতেছে ক্রমাগতই ! পুষ্করিণী বারবার ফোয়ারাতে জলসঞ্চার করিয়৷ ক্ষীণ হইয়। পড়িতেছে, এবং বারা স্তরে-বারা স্তরে ফোয়ারার জলে ভরাট হইয়া ফাপিয়া উঠিতেছে। পুষ্করিণীটির নাম হৃংপদ্মিনী এবং ফোয়ারাটির নাম আনন্দ-উৎস । ব্যাপারটা তুবে তোমাকে খুলিয়া বলি ;– জ্ঞানের পাওয়া এবং প্রাণের চাওয়া মানসসরোবরের চখাচখী।