পাতা:হারামনির অণ্বেষণ - দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৭

छन्द्रब्रश्छ । Hථා SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS SAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAMAMMAMAAAA পরমাত্মা সমস্ত জীবাত্মা লইয়া একমাত্র অদ্বিতীয় অথও পরিপূর্ণ সত্য ; তাহা হইতে স্বতন্ত্ররূপে কোনো কিছু সত্য হইতে পারা দূরে থাকুক—র্তাহ ছাড়া স্বতন্ত্র কোনো পদার্থ মূলেই নাই। সেই অধও পরিপুর্ণ সচ্চিদানন্দ পুরুষের প্রকাশাপ্রকাশন্ধপিণী যে ੱਚਿ তাহাও তিনিই স্বয়ং। কবি-মহাকবি হইলেও র্তাহার জ্ঞানপ্রাণের সমাধিস্থান হইতে আনন্দের উৎস উৎসারিত হইতে পারে না—যদি না বৃক্কংব্ৰহ্মাণ্ডের সচ্চিদানন্দ প্রকৃতিপুরুষ মাতাপূিত কবির জ্ঞানপ্রাণকে আপনার সহিত এক করিয়া প্রকাশিত না করেন। যিনি সমস্ত বিশ্বব্রহ্মkওর আনন্দের প্রস্রবণ— তিনিই মহাপুরুষদিগের মনের আনন্দ-প্রস্রবণ। সত্যও দুই নহে, আনন্দের উৎসও দুই নহে। প্রকৃতিপুরুষের অভেদরূপী অখণ্ড সচ্চিদানন্দ পরমাত্মাই একমাত্র আনন্দের উৎস। কিন্তু আনন্দ বলিতে অনেকে অনেক রূপ বোঝেন, আর, তা ছাড়া, কবিদিগের আনন্দ সব সময়ে ঠিক জায়গায় পৌছে না। এক অদ্বিতীয় পরিপূর্ণ অখণ্ড সত্য ভিন্ন আর কিছুতেই মনুষ্যের সমগ্র জ্ঞানমন-প্রাণ চরিতার্থতা লাভ করিতে পারে না। সেই এক অদ্বিতীয় পরিপূর্ণ সত্যে সবই আছে—আনন্দ আছে, জ্ঞান আছে, প্রাণ আছে, শক্তি আছে —“নাই” শব্দই সেখানে নাই। তাহারই একতম শক্তি যাহা আমাদের স্বশক্তিরূপিণী, সেই অহমাত্মিক অপরা শক্তির বশতাপন্ন হইয়। আমরা মণিহারা ফণীর ন্যায় মণি অন্বেষণ করিয়া সারা হইতেছি এবং আর-যে-শক্তি—সেই দিব্য পরা শক্তি—আমাদের মন হইতে যাহা ভ্রম প্রমাদ মোহের নিবিড় অন্ধকার সরাইয়া দিবে, সে শক্তিও তাহারই শক্তি। সে শুক্র র্তাহা হইতে ভিন্ন নহে, সে শক্তি তিনিই স্বয়ং। সে শক্তি জগতের'সৰ্ব্বত্ৰ কাৰ্য্য করিতেছে ; ভুগত্ত্বে অগ্নিরূপে কাৰ্য্য করি