পাতা:হিতোপাখ্যান মালা.pdf/১২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

دلرها অবশিষ্ট জীবন মৌনত্রত অবলম্বন করিয়া, জিৰ্জন সাধনায় রত । থাকিবেন। তুমি আপনার কার্থে যাও ও এক পার্শ্বে স্থান পরিগ্রহ কর । ইহা শুনিয়া তিনি বলিলেন ‘ ঈশ্বরের নামে, বন্ধুভার অনুরোধে বলিছে যে সাদি কথা ন ৰীললে ज्र\५ि চলিয়া যাইব না। উপদেষ্ট সাদির বাক্য রসনায় নিবদ্ধ থাকা অসঙ্গত ও অকল্যাণের কারণ ৷ পণ্ডিত জনের জ্ঞান ভাওীরের দ্বার বাগিন্দ্রিয়। দ্বার বদ্ধ করিয়া রাখিলে কে জানিতে পারে ইনি মণিকার, না, তুচি সুত্র বিক্রেতা । যদিচ জ্ঞানী লোকের মৌনভাবকে শ্রেয়ঃ বোধ করেন, তথাপি উপযুক্ত সময়ে বাক্য প্রয়োগ করা কৰ্ত্তব্য। মোন থাকার সময়ে কথা বলা ও কথা বলিবার সময়ে মৌন থাকা এই দুই ক্ষীণ বুদ্ধির কার্য । ” তাহার এই সকল কথা শুনিয়া জিহ্বা রোধ করিয়া থাকিতে । অণর সাপ্য হইল না--অতঃপর কথপোকথনে পরাঙ মুখ থাকা পুৰুষকার বোধ করিলাম না । তখনই কথা বললাম ও মনের কৌতুহলে বহির্দেশে চলিয়া গেলাম। তৎকালীন বসন্ত ঋতুর অভু্যদয় ও কুসুম সম্পত্তির সময় ছিল। কতিপয় বন্ধুর সঙ্গে এক উদ্যানে রাত্রি যাপন করা সঙ্ঘটন হইল। স্থান অতি মুখদ ও রমণীয়, ভৰুগণ পরস্পরকে শাখা বাহুযোগে অলিঙ্গন করিয়াfছল। তৃণ ও তৃণপুষ্প সকল ভূমি বিকীর্ণ বিবিধ বর্ণের কাঁচ খণ্ডের ন্যায়, দ্রীক্ষা স্তবক সকল নক্ষত্র গুচ্ছের ন্যায় শোভমান ছিল। নিঝর-নীর কুল কুল ধ্বনিভে উদ্যানাঙ্গনের উপর দিয়া সঙ্গীত করিয়া বেড়াইতেছিল। কোন স্থানে তৰু শাখা নানা বর্ণের কুসুমাবলীতে পরিপূর্ণ স্থলান্তরে ফলভরে অবনত, স্থানে স্থানে তৰুমূলে সুকোল তৃণশয্যা প্রসারিত ছিল । রজনীর অবসানে যখন গৃহে প্রত্যাগমনের উদ্যোগী