পাতা:হিতোপাখ্যান মালা.pdf/১৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ठ्ठिाउt°tर्थ;ाम झाँलो । 食愈 প্রতি অনুরাগিণী ? তিনি আমার প্রতি প্রেম হিতৈষণ প্রদর্শন কৰুন্‌ ব। আমার সহবাস পরিত্যাগ কৰুনৃ—আমাকে দূর করিয়া দিন বা গ্রহণ কৰুন, আমি কিছুতেই তাহার প্রতি বিমুখ থাকিব না। তিনি যে ভাবে রাখেন, সেই ভাবেই জীবন ধারণ করিব । উৎপীড়িত পরিত্যক্ত হইয়াও ভগছাকে প্রেমদান করিব। এক শত ছাগ কি বরং এক লক্ষ ছাগ তাছার দর্শনের মূল্যের যোগ্য হইতে পারে না। যদি তাহ হয় তবে আমি তাছা অপেক্ষা ছাগা পশুদিগকে ভাল বাসি।” * যে কোন বস্তু তোমাকে প্রেমাম্পদ বন্ধু হইতে দূরে রাখে, যদি স্বক্ষ বিবেচনা কর, দেখিবে সেই পদার্থ উক্ত বন্ধু অপেক্ষ তোমার নিকটে প্রিয়ডর। কেহ কোন এক ঈশ্বর প্রেমোন্মত্ত ঋষিকে এই কথা জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন “ তুমি নরক চাও, না স্বৰ্গ ?” প্রেমিক উত্তরে বলিলেন * আমাকে এ বিষয়ের প্রশ্ন করিও না, তিনি অমর সম্বন্ধে স্বৰ্গই হউক বা নগ্নক, যাহা বিধান করেন, তাছাই আমার মনোনীত ” ৫ } প্রেমোন্মত্ত মজুনুনকে কেছ জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, “ লয়লীর গৃহাভিমুখে যে আর গমন কর না, কারণ কি ? বোধ হয় লয়লীর প্রতি তোমার সেরূপ অনুরাগ নাই, প্রেমের স্রোতঃ লয়লীকে পরিত্যাগ করিয়া অন্য দিকে ধাবিত হইয়াছে, অম্য রূপই হুইয়াছে। এই কথা শ্রবণে উপায়হীন মঞ্জুনুন অশ্রুপাত করিয়া বলিল “মহাশয়!

  • ক্ষম কৰুন্‌ অামার হৃদয়ে যে মছ ক্ষত আছে, তাছাই যথেস্ট , আপনি

তাছার উপরে আবার লবণ বর্ষণ করিবেন না। লয়লী ইছাতে দূরে আছি বলিয়া যে প্রাণে ধৈর্য্য ধারণ করিয়া অগছি, ইছা মনে করু কৰ্ত্তব্য নয়, বাধ্য হইয়াই দূরে অছি। ” সে পুনৰ্ব্বার বলিল “ প্রিয় মজুনুন! যদি লয়লীর নিকটে তোমার কোন সংবাদ থাকে, বল, আমি জানাইব। ” মর্জুনুন বলিল সেই গেরিবান্বিত বন্ধুর নিকটে আমার ন্যায় হীন অকিঞ্চনের নাম উথাপন করিবে না। তাছার সমীপে আমার ন্যায় অভাজনের প্রসঙ্গ হওয়া আক্ষেপের বিষয় | ’ ৬ ।