পাতা:হিতোপাখ্যান মালা.pdf/৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিত্তোপখ্যান মালা । ૨ (: একদা অামি যৌবন সুলভ অহঙ্কারে মক্ত হইয়া ৱন্ধ জননীকে কঠিন কথা বলিয়াছিলাম। মাত বিষ অন্তরে এক পাশ্বে বসিয়া ক্ৰন্দন করিতে করিতে বলিতে লাগিলেন, “ পুত্র! আমার প্রতি তুমি কঠোর ব্যবহার করিডেছ, বাল্য কাল কি ভুলিয়া গিয়াছ ? যদি সেই শৈশব কাল, ( যখন আমার ক্রোড়ে উপয়হীন ছিলে ) স্মরণ করিতে, অদ্য অামার প্রতি এরূপ অত্যাচার করিতে পারিতে না। অামি রুদ্ধা অবলা, তুমি এইক্ষণ ব্যাজের ন্যায় বিক্রমশালী যুবক ” ৫ । । এক জন ধাৰ্ম্মিক পুৰুষ কোন বলবান যুবকে কোপান্ধ দেখিয়{ জিজ্ঞাসা করিয়াছিদেন “ ইহার এই কি অবস্থা হুইল- ” কেছ বলিল “ ইছাকে অমুকে গাল দিয়াছে, তাছাতেই এ রাগিয়াছে।” তিনি বলিলেন “ এই যুবা বহু মম প্রস্তরের ভার বছন করিতে সক্ষম, অশচর্ষ্য ঘুে কথার ভার সহ্য করিতে পারে না।” ষে ব্যক্তি ক্রোধাদি নিকৃষ্ট রক্তির অধীন, সে যেন বল বিক্রমের গৰ্ব্ব না করে, তাহার পুৰুষত্ব কিছুই নাই । তুমি বিনয় ব্যবছরে অন্যের মুখ মণ্ডল প্রসন্ন রাখ, কাছার মুখে মুষ্ট্যাঘাত করা বীরত্ব নহে। মনুষের প্রকৃতি মৃত্তিক,“যে ব্যক্তি মৃত্তিকর ন্যায় বিনম না হয়, তাছাতে মনুষ্যত্ব मtदे ! ७ ।।