পাতা:হিতোপাখ্যান মালা.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষষ্ঠ অধ্যায়। ধৈর্য্যগুণ । । একজন ভিক্ষুক ছলব নগরের রণিকৃ সম্প্রদায়কে সম্বোধন করিয়া ৰলিয়াছিল “ হে ধনবান্‌ লোক সকল ! যদি তোমাদের বিবেচনা ও আমাদের ধৈর্ষ্য থাকিত তাছা হইলে সংসার হইতে যাচঞা উঠয়। যাইত ।” ছে ধৈর্য্য ! তুমি আমাকে ধনী কর, তোমার ন্যায় ধন আর কিছুই নাই । ১ । মিশর দেশে দুই ভ্রাতা ছিল । তাছাদের একজন বিদ্যা শিক্ষা অন্য DD DD BBBB BBBS BB BB BBS BBBB BBBS BBB BBS DDS ধনী ছইল । একদা সেই ধনবান্‌ পুৰুষ পণ্ডিত ভ্রাতাকে অবজ্ঞার চক্ষে নিরীক্ষণ করিয়া বলিল “ আমি পরম ভাগ্যবান হইয়াছি, তুমি সেই দরিদ্রই রছিলে ? ” পণ্ডিত ইহা শুনিয়া কছিল “ ভ্রাতঃ ! সম্পদের জন্য ঈশ্বরকে কৃতজ্ঞত দানে আমারই অধিক অধিকার। যেহেতু আমি ধৰ্ম্মপ্রবর্তক মহাপুৰুষদিগের সম্পত্তি শাস্ত্রজ্ঞান লাভ করিয়াছি, তুমি ফারউম ও হামান নামক নাস্তিক ধনীদিগের উত্তরাধিকারী হুইয়াছ। অামি ক্ষুদ্র কীট বটি পদ দ্বারা দলিত হই, বরট নছি যে কাছাকে স্থলাঘাত করি। আমি যে লোক পীড়নের ক্ষমতা রাখি না, ঈশ্বরকে এই সম্পদের কৃতজ্ঞতা কখন দান করিব ? ? ২। এক সাধু চরিত্ৰ নিৰ্দ্ধন পুৰুষ অর্থাভাবে ক্লেশ পাইতেন, ছিন্ন ৰক্স পরিধান করিতেন । সেই অবস্থায় মনের সাত্তনার জন্য বলিতেন " উপকরণ শূন্য কটক ও সামান্য বস্ত্রে ধৈর্ঘ্য ধারণ করিব। ধনের জন্য ধনীর নিকটে তেষামোদ করা অপেক্ষ এরূপ দুঃখ ও হীনাবস্থায় কাল যাপন করা শ্ৰেয়স্কর। ”