পাতা:হিতোপাখ্যান মালা.pdf/৯০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিত্তোপাখ্যার মালা । | จจ পূিক্ত দ্বারা পুঞ্জের তন্দ্রপ স্থিতসাধন স্থইর উঠে না। ঈশ্বর চাছিলেন যে জগতের দুঃখ দূর ও মঙ্গল হয়, তাছাতেই স্বীয় রূপাগুণে ধনবান রাজেশ্বর সকল নিয়োজিত করিলেন । ** কাজি যখন এতদূর বলিলেন, যাহা আমরা কম্পনা করিতে পারি নাই, তখন কাজির উপদেশকেই মান্য করিলাম, বিবাদ কলছ ভুলিয়া গেলাম ও প্রণয় সম্মিলন জন্য আমরা উভয় প্রতিদ্বন্দী পরম্পরের চরণে নিপতিত হইলাম, পরস্পরের মন্তক চুম্বন করিলাম। ১০। এক মল্ল তিন শত সাট প্রকার ব্যায়াম কৌশলে পারদর্শী ছিল । সে তাহার ছাত্ৰগণের মধ্যে এক যুবকে অত্যন্ত ভাল বাল্লিত, তাছাকে তিন শত উনষাট প্রকার ব্যায়াম শিক্ষণ দান করিয়াছিল। যুবক বল বিক্রম ও ব্যায়াম নিপুণতার অহঙ্কারে সর্বদা স্ফীত থাকিত । একদা সে রাজাকে যষ্ট্রয়া বলিল, শিক্ষণ দাম করিয়াছেন ৰলিয়। আমি অপেক্ষ ওস্তাদের (শিক্ষকের) যাছা কিছু শ্রেষ্ঠতা, কিন্তু আমি শক্তিতে ও ব্যায়াম কৌশলে উাছ অপেক্ষ স্থান নছি। ইছা শুনিয়া রাজ তাছাকে ওস্তাদের সঙ্গে কুস্তি (বায়াম) করিতে আদেশ করিলেন । গুৰু শিষ্যের মল্ল ক্রীড়ার জন্য এক বিস্তীর্ণ স্থান নির্দিষ্ট হইল। রাজা কৌতুহলাত্রান্ত ইছয় অনুজীবিগণ नश् उषाब्र खे°झिङ इ३टजन । शूदक भड इर्खेब्र गान्न भइ जाग्झोनन করিয়া ক্রীড়া ক্ষেত্রে উপস্থিত হইল । গুৰু যে একটা ব্যায়াম কৌশল । শিষ্যকে শিক্ষণ দান করে নাই, তাছার স্বার। তাছাকে আবদ্ধ করিল। যুব মুক্তির উপর জানিত না, তাছাতেই পরাস্ত হুইল । ওস্তাদ দুই স্বস্ত আক্রমণ করিয়া শিষ্যকে শূন্যে ঘূরাইয়া মৃত্তিকায় নিক্ষেপ করিল। তখন সকলে ছাস্য কোলাহল করিয়া উঠিল । নরপাল শিক্ষককে পুরস্কার দিলেন, ছাত্রকে তিরস্কার করিয়া বলিলেন “রে পাষণ্ড পারদর্শিত নাই,আবার গুৰুর সঙ্গে প্রতিষোগিতা করিসূ।” যুবক বলিল “ মহারাজ ! শিক্ষক আমাকে বলে পরাজয় করিতে পারেন নাই, একটা ব্যায়াম কৌশল যাহা আমি জানিতাম না, তাছা দ্বারাই পরাস্ত করিয়াছেন।” শিক্ষক বলিলেন “ তুমি এরূপ ব্যবহার করিবে ভাবিয়াই সেই কুস্তিটাি তোমাকে শিক্ষণ দেই মাই। ”*ss