পাতা:হিতোপাখ্যান মালা.pdf/৯৮

সূচন | হিভৌপাখ্যানমালার দ্বিতীয় ভাগ সুবিখ্যfভ পারশ্য কৰি সেখ মসলিহেদিন সাদি প্রণীত বুন্ত। নামক পদ্যময় পারশ্যপুস্তক অবলম্বন করিয়া লিখা গেল। এতদুপলক্ষে মূলগ্রন্থ কৰ্ত্তার কিঞ্চিৎ পরিচয় দান করা কৰ্ত্তব্য হইয়াছে। গ্রন্থকার উক্ত সেখ মসলিহেদিন সাদি পারশ্য দেশের অন্তর্গত শিরাজ নগরে -জস্বগ্রহণ করিয়াছিলেন । তিনি খ্ৰীষ্টীয় ১২২০ সালে পারশ্য রাজ অৰুৰেকর সাদের শাসন কালে বুক্ত গ্রন্থ প্রণয়ন করেন। ੇ শর অনেক স্থানে লিখিয়াছেন যে অমিীর কৃষ্ণ কেশ ఆక్షా হইয়া গিয়াছে, এভদ,ারা বোধ হয় যে সেই সময়ে ভঁাহার বৃদ্ধাবস্থা ছিল । সাদির ন্যায় একাধারে অসাধারণ পাণ্ডিত্য, কবিত্ব ও ধাৰ্ম্মিকতা কোথাও দেখিভে পাওয়া যায়লা । উচ্চ নীতি ও গভীর ধৰ্ম্মভাব পূর্ণ ইহঁর অনেকগুলি গদ্য পদ্যময় পুস্তক পারশ্য ভাষাধ্যায়ী ছাত্র ও পণ্ডিত মণ্ডলীর নিকটে অভি আদরের সামগ্রী হইয়া আছে। তন্মধ্যে বুস্তা একতম। সাদির গদ্য রচনা অপেক্ষ পদ্য অধিকতর মধুর ও ভাৰপুর্ণ। ভিনি ৰিক্তকর উপাখ্যান মালা দ্বারা গোলেস্ত। এৰং ৰুস্ত। এই দুই পুস্তক সুসজ্জিত করিয়াছেন, তদনুসারে গোলেন্ত ও বুক্ত - হইতে অনুবাদিত দুই খও পুস্তককে ছিজোপাখ্যান মালা নামে অভিহিত করা গিয়াছে । সাদি নিজের জীবনের স্বাধীন ও উচ্চ ধৰ্ম্মভাব উক্ত গ্রন্থ দ্বয়ের উপন্যাস সকলের মধ্যেও সমীচীন রূপে প্রকাশ করিয়াছেন । তিনি এক জন পরিত্রাজৰf খৰি ছিলেন । জীৰন কাল প্রায় দেশ অমণে অক্তিবাৰিষ্ট করে