পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তুষ্টুনিল । እ Ö6ጴ র্তাহার প্রকৃতিসঙ্গত এবং এই প্ৰণালীতে কষ্টভোগ করি।-” লেই যে উদ্দেশে কষ্টভোগ তাহাতে তিনি বেশী সফলতা লাভ করিবেন। আমি এমন কথা বলি না যে চিরকাল ঘরে বসিয়া কষ্ট ভোগ করিয়াছেন বলিয়া হিন্দ, আজ ঘরের বাহির হইয়া জ্ঞান ও ধন সঞ্চয়ার্থ পৃথিবীর সকল স্থানে যাইবেন না বা সকল পদার্থ দেখিয়া বেড়াইবেন না। ধন ও জ্ঞানোপ্লাৰ্জনার্থ আজি হইতে র্তাহাকে সেই প্ৰণালীর কষ্টভোগ শিক্ষা করিতেই रुद्देद। किङ् নূতন প্রণালী অবলম্বন করিতে হইবে বলিয়া পুরাতন প্ৰকৃতিসঙ্গীত প্ৰণালীটি যেন একেবারে উপেক্ষিত না হয়। দুইটি প্রণালীর মধ্যে সেই পুরাতন প্রণালীটিই উৎকৃষ্ট। যে হাটবাজার হইতে মাছ মাংস তরকারি প্রভৃতি আনিয়া দেয়। সে অনেকটা কাজ করে সন্দেহ নাই। কিন্তু য়ে রন্ধনশালায় বসিয়া বসিয়া চুল্লীর উত্তাপে দগ্ধ হইয়া গাঢ় ধূমে রূদ্ধশ্বাস হইয়া আহরিত দ্রব্যাদি রন্ধন করিয়া মানবেন্ধু । পুষ্টিসাধনাৰ্থ অন্নব্যঞ্জন প্রস্তুত করিয়া দেয় তাহার শ্রমের মূল্য নাই, তাহার পদ বড়ই শ্রেষ্ঠ। সামান্য লোকের দ্বারা হাটবাজার হয় ; প্রকৃত ওস্তাদ নহিলে রন্ধনকাব্য হয় না। হিন্দু ! যে ক্ষমতা থাকিলে মানুষ রন্ধনকাৰ্য্যে কৃতকাৰ্য্য হয়, অতি প্ৰাচীন কাল হইতে সে ক্ষমতা বোধ হয় তোমারই আছে।” আজিকার নূতন প্রণালীতে দুঃখ কষ্ট ভোগ করিতে শিক্ষা কর, প্ৰাণপণে চেষ্টা কর। নাহিলে আজিকার দিনে চলিবে না। কিন্তু আেমার অনন্ত ইতিহাসে তোমার যে অলৌকিক চিত্র অঙ্কিত রহিয়াছে, মনে থাকে যেন সে রকম চিত্ৰ আৰু কাহারো ইতিহাস-পটে চিত্রিত নাই। মনে রাখিয়া এই চেষ্টা