পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১৫০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S\ማb” হিন্দুত্ব। AANVYNYN ALLLLLLL LLLLLLLLS LL LLLLLLLELLL LLLLaLL SSS L0LSS LSS S S L SLLLL LqMLeL eeLLLLL LLLLLLLLMLeALeSLALSL LLLLLLLLMLALeLeeL LALeLeeLeAALLLLLLLS ভক্ষণ করেন না। আর সকলই ভক্ষণ করেন। কিন্তু প্রকৃত কথা তাহা নয়। শূকর মাংসের ন্যায় আরও অনেক মাংস মুসলমানের ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰে নিষিদ্ধ। যে সকল মাংস মুসলমানের শাস্ত্ৰে বিহিত হইয়াছে তাহাকে ‘হালাল’ বলে এবং যে সকল মাংস সে শাস্ত্ৰে নিষিদ্ধ তাহাকে ‘হাৱাম” বলে এই হারামের শ্রেণীতে অনেক মাংসের নাম দেখিতে পাওয়া যায় । তন্মধ্যে। যে সকল প্লপ্ত ও পক্ষী নখ দ্বারা মাংস ধরিয়া চষ্ণু বা দন্ত দ্বারা তাহা ছিড়িয়া খায় সেই সকল পশু ও পক্ষীর মাংসই বেশী। কি জন্য এই শ্রেণীর পশু ও প্লক্ষীর মাংস নিষিদ্ধ হইল মুসল মানের শাস্ত্রে তাহার কোন, নির্দেশ নাই। কিন্তু বিদ্বান, বিজ্ঞ ও বিচক্ষণ মুসলমানেরা বলেন, এই শ্রেণীর পশু পক্ষীব মাংস ভক্ষণে এই শ্রেণীর পশু পক্ষীর স্বভাব প্রাপ্ত হওয়া সম্ভব, বোধ হয় এইরূপ আশঙ্কা ও বিবেচনায় এই সকল মাংস নিষিদ্ধ হইয়াছে। এ কথার অর্থ এই যে, খাদ্য দ্রব্যের উপর কেবল শরীরের ইষ্টানিষ্ট নির্ভর করে না, মানসিক ইষ্টানিষ্টও নির্ভর করে । খাদ্য দ্রব্য সম্বন্ধে শারীরিক ইষ্টানিষ্টের বিচার সকলেই করিয়া থাকে, কিন্তু মানসিক ইষ্টানিষ্টের বিচার সকলে করে না। ইউরোপীয়েরা কেবল শারীরিক ইষ্টানিষ্টের বিচার করে, মুসলমানের মানসিক ইষ্টানিষ্টের বিচার ও করে। খাদ্যের সহিত মানসিক প্রকৃতির সম্পর্ক আছে কি না, ইহা স্বতন্ত্র কথা । প্ৰমাণ ও বিচার সাপেক্ষ । কিন্তু যাহারা কেবল শারীরিক ইষ্টানিষ্ট বিবেচনা করিয়া খাদ্য নির্বাচন করে তাহদের অপেক্ষা যাহারা শরীরিক ও মানসিক উভয়বিধ ইষ্টানিষ্ট বিবেচনা করিয়া খাদ্য নির্বাচন করে তাহারা যে অধিক বা উৎ