পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/১৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 * श्मूिज़। হউক, মদ্য হউক।-যাহা না খাইলে নয়, তাহা নিঃসঙ্কোচে ও ধৰ্ম্মনাশের ভয়শূন্য হইয়া খাইতে বলিও, কিন্তু পশুর ন্যায় খাইতে নিষেধ করিও । নহিলে তুমি মনুষ্যসমাজকে দুনীতিপরায়ণ করিবে—তোমার পাপের সীমা থাকিবে না। শিক্ষা যদি দাশগুণ হয় ত শিক্ষানুযায়ী কাৰ্য্য এক গুণও হয় কি নাঁ সন্দোজু-সদৃপদেশ অনুসরণে মানুষের স্বাভাবিক অনিচ্ছা ও অসামৰ্থ্য এতই বেশী। অতএব শিক্ষায় শ্লথযত্ন হাইও না। আরও একটি কথা । এ পৰ্য্যন্ত যাহা বলিলাম। তােহা মনোযোগ সহকারে পাঠ করিলে বুঝিতে পরিবে যে কি মৎস্য ফি মাংস আমি কোন, দ্রব্যই পরিত্যাগ করিতে বলি না। ভারতে মাংস কখনই নিষিদ্ধ হয় নাই—এখনও চলিতেছে। অতি প্রাচীন কালে বোধ হয় কিছু বেশী চলিত। অর্থাৎ বিবাহাদি সমাজের অন্যান্য অনুষ্ঠানে যখন কিছু বিশৃঙ্খলতা ছিল বোধ হয় তখন মাংসাহারেও ক্লিাছু বাড়াবাড়ি ছিল। আর উচ্ছঙ্খলতার ফল দেখিয়া সমাজের অন্যান্য অনুষ্ঠানও যেমন নিয়মাধীন করা হইয়াছিল, মাংসাহারও তেমনি নিয়মিত ও সঙ্কুচিত করা হইয়াছিল। অর্থাৎ সমাজের অন্যান্য অনুষ্ঠানগুলিকেও যেমন ধৰ্ম্মের অধীন করিয়া নিয়মিত করা হইয়াছিল মাংসাহারকেও তেমনি ধৰ্ম্মের অধীন করিয়া নিয়মিত করা হইয়াছিল। এই জন্য মন্ব্যাদি শাস্ত্ৰকারের বলির মাংস ভিন্ন অপর মাংস নিষেধ করিয়াছেন। এখনও নিষ্ঠবানেরা বৃথা মাংস ভক্ষণ করেন না। ইহার অর্থ રા હારે যে, মাংসার্ভিক্ষণ যেন ভােজনমুখের জন্ট না হয়, কারণ তাহা হইলেই ভোজনে পাশব ভাব আসিয়া পড়ে-অর্থাৎ