পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/২২

t ye হিন্দুত্ব lc ক্ষুণুিক অবস্থার ক্ষণিক উপলব্ধি মাত্র । সে গুণ বা অবস্থা যে প্রকৃত অস্তিত্ব নয়, তাহ সহজেই বুঝিতে পারা যায়। মানুষের রাগ, দ্বেষ, লোভ, মোহ প্ৰভৃতি কতকগুলি স্কুল প্ৰবৃত্তি আছে। মানুষ যতক্ষণ সেই সকল স্কুল প্ৰবৃত্তির বশীভূত থাকে ততক্ষণ তাহাকে কেবল কতকগুলি ক্ষণস্থায়ী এবং বিভিন্ন ভাবের আধার বা রঙ্গক্ষেত্ৰ বলিয়া বোধ হয় । সেও সেই বিভিন্ন ক্ষণস্থায়ী ভাবের অধীন থাকিয়া আপনাকে প্রতি মুহুর্তে বিভিন্ন ভাবে অনুভূত করে—আপনি যে আগা গোড়া একটি সুদৃঢ়, সুনিশ্চিত, श्रश्द्धि, जभडाशश्न अश्ठि३ उांश অনুভব করে না, অথবা করিতে পারে না । স্বচ্ছ জলে মেঘের পর মেঘের ছায়া পড়িলে জল্লের যে প্রকার আকৃতি হয়, তাহার আধ্যাত্মিক আকৃতিও সেইরূপ হইয়া থাকে। কিন্তু মেঘের পর মেঘের ছায়ায় থাকিয়া স্বচ্ছ জলের যে আকৃতি বা DBD D BDDBBB KBDT S DBBBD S BBDBDB DDBD D DDD নয়, বিভিন্নভাবের অধীন থাকিলে মানুষের যে আকৃতি বা অস্তিত্ব হয় তাহাও তেমনি মানুষের প্রকৃত আকৃতি বা অস্তিত্ব নয়। কিন্তু মানুষ যখন লোভ, মোহ, মাৎসর্ঘ্য প্রভৃতি স্কুলইন্দ্ৰিয়-মূলক স্কুল প্ৰবৃত্তির শাসন অতিক্রম করে তখন সে সততই একটি সুদৃঢ়, সুনিশ্চিত, সুস্থির, সুন্দর, সুনিৰ্ম্মল সমান আকার ধারণ করিয়া থাকে। জগতের কিছুতেই সে আকারের পরিবর্তন বা বিকার ঘটাইতে পারে না । তখন মানুষের আকার বা অস্তিত্ব মেঘের ছায়া হইতে বিমুক্ত স্বচ্ছ “জলের আকার বা অস্তিত্বের সমান বা অনুরূপ হয়, অতএব ধুঝিতে পারা যাইতেছে যে, ব্ৰহ্মাণ্ডুে যে স্থূলত্ব আছে তাঙ্ক