পাতা:হিন্দুত্ব - চন্দ্রনাথ বসু.pdf/৩৮৫

ਸ਼ SAVO তেন।” স্ত্রী নিন্দার অন্য কারণও ছিল। স্ত্রী পূজনীয়া श्त७ স্ত্রীলোকের • মধ্যে যে অনেক নীচ বাতুষ্ট স্বভাবসম্পন্ন আছে তাহার সন্দেহ নাই। পুরুষের মধ্যে যাহারা স্বভাবতঃ দোষাম্বেষী নিন্দাপ্রিয় ও তিক্তস্বভাব তাহীরা কোন জিনিষের ভাল ভাগটা দেখে না, ਕਚ দেখিয়া জিনিষটু একেবারেই মন্দ বলিয়া বৰ্ণনা করে। এবং সেরকম লোকে দুই চারি জন দুষ্ট স্ত্রী দেখিয়া সমস্ত স্ত্রীজাতির যৎপরোনাস্তি নির্মদা করে। প্রাচীন ভারতেও সে প্রকৃতির লোক ছিল। এবং তুহারাই স্ত্রীলোকুের নিন্দ কৰুিয়া গিয়াছে। অতএব তাহাদের স্ত্রীনিন্দার উল্লেখ कब्रिश, श्न्लूि श्रांक्षारनाgद्ध ७ হিন্দুসমাজে স্ত্রীজাতির পদ গৌর' বের পদ নয়। এরূপ প্রমাণ করিবার চেষ্টা করা বোধ হয় বড় একটা ন্যায্য কাজ নয়। র্যাহারা বিলাতি সভ্যতার পক্ষপাতী র্তাহারা অবশ্যই স্বীকার করিলেন যে ইংরা জাদির মধ্যে স্ত্রীলোকের খুব বেশ সন্মান। কিন্তু কোন কোন ইংরাজকে এমন কথা বলিতে শুনিয়াছি যে ইউরোপীয় স্ত্রী সমাজে ব্যভিচার বড়ই প্রবল। ইংরাজদিগের মধ্যে স্ত্রীজাতি সম্বন্ধে মুখে অসম্মানের কথা কহিলে কোন দোষ হয় না, পুস্তকাদিতে লিখিলে বড়ই দোষ হয়। কিন্তু লিখিলে যদি দোষ ন হইতঁ তাহা হইলে সংস্কৃতঁ সাহিত্যের ন্যায় ইংরাজি সাহিত্যেও স্ত্ৰীজাতির বিষম নিন্দাবাদ দেখা যাইত। আবার ইংরাজি সাহিত্যে স্ত্ৰীজাতির নিন্দ যে একেবারেই দেখা স্বায় না। তাহা নয়। পুরাতন ইংরাজি সাহিত্যে বিস্তর নিন্দা দেখা যায়। চূড়ান্ত উদাহরণ সেক্সপীয়রের Frailty,thy name is woman I ẳTSĩf54 fề:Wi coĩ3ā &{<? si বলিয়া ইদানীং ইংরাজদিগের মধ্যে প্রায় এক রকম ধৰ্ম্মঘট হই ) VOR