পাতা:হিন্দুর জীবন-সন্ধ্যা - যোগেশচন্দ্র রায়.pdf/২৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হিন্দুর জীবন-সন্ধ্যা । কীভূ বাজাইব বীণা, কখনো আবার নাচাইব মহাহির্ষে করভ, কারভী, কুরঙ্গিণী, ফুলদলে সাজাইব বপুঃ ; যা আছে আমার মাগো তাই দিব তুলি৷ ” নীরবিলা বনদেবী, মুহূৰ্ত্ত হাসিয়া কহিলা ভারত মাতা, “পরম সন্তোষ লভিলাম বনদেবি, তব আচরণে । লভিতে অধিক সুখ ইচ্ছা ছিল মনে হেরি তব শোভাময় নিকুঞ্জ মঞ্জুলি, কুরঙ্গ-করভমৃত্য, শুনি শ্রুতি ভরি বেণু-বীণা-পাখিরব ; কিন্তু পুণ্যাবতি, দশন-শিখরে উঠি হেরিব সত্বর ভারতে ঘটনাবলী । আজি আচম্বিতে আবরিয়া এহৃদয় চিন্তাকাদম্বিনী করিছে তাণ্ডব-নৃত্য, মহারব করি।” এত বলি দ্রুত পদে চলিলা জননী, চলিলা বিজয়া সঙ্গে, হাসি বনদেবী কতদূর পাছে পাছে হরিষে চলিয়া, দেখাইলা গিরিরাজে সুন্দর-মূৰ্ব্বতি । যেন কেহ আঁকিয়াছে সুনীল আকাশে বিচিত্ৰ সুকৃষ্ণ মেঘ, চুড়া রাজি তার উঠিয়াছে মহাগৰ্ব্বে নীল নভস্তলে রাজিছে অসংখ্য ধ্বজা সুনীল, সুন্দর, •ाम्रन लद्वेिहश्न याइ क्रgश्रद्भ 6*iाऊाध्न ।