( ১০ ) দৃষ্টি যে প্রকার করিলাম আর কদাচ তাবৎ প্রাণিকে সূ হার করিবন যাবৎ পৃথিবী থাকিবেক ভাবত শীত, গ্রীষ্ম, দিবা, রাত্রি, নিবৃত্তিহুইবেক না। তাৎপৰ্যার্থ ইহাই বোধহয় যে আদম ফল ভোজন নাকরিলে শীত, গ্রীষ্ম, দিব। কিম্বারাত্র হইত না কিন্তু মূল উক্ত সৃষ্টি প্রক রণে প্রথম দিবসেই দিবা ও রাত্ৰি সন্ধ্যা ও প্রাতঃ সৃজন হইয়াছে । - উক্ত যজ্ঞ বেদী এবং হোম হিন্দুধৰ্ম্ম শাস্ত্রের আজ্ঞ এযাবৎহিন্দুঙ্গলে ব্যবহার্য্য হইতেছে। বাল্যকাল বধি মন্য গনের কল্পনা যাঙ্গ মূস। কথিত করেন ইহা হিন্দুশাস্ত্রে ব্ৰহ্মাবধি কীট পতঙ্গ পয্যন্ত তমো গুণ শুয়ে ব্যবহার করতেছে । শক্তি, গ্রীষ্ম, দিবা, রাত্রি, যেপ্রকার হিন্দধৰ্ম্মশাস্ত্রেকথিছ বি জ্ঞান ঈসমীকর সংগ্রহে যুক্তি সিদ্ধ প্রাপ্ত হইবেক । মূসা উক্তি পৃথক গমন শীল উরগামি জন্তু সকলি মনয্যের ভোজ্য; কিন্তু তথাচ সপ বৃশ্চিক, ব্যাঘ্ৰ, হস্তি, দঃঙ্গর, শৃগাল, যোক, দৃংশক, মক্ষিক, ভোজনে জীবনরক্ষা অসম্ভব অতএব উক্ত আজ্ঞা পালন হইতেছেন হিন্দধৰ্ম্ম শাস্ত্রে বহু জাতীয় মাংস ভোজনের বিধি আছে যথমৎস্য, বরাহ,ছাগ, শুঙ্গন, ( পশুবিশেষ ) চিত্ৰ মৃগ, বহুশৃঙ্গ মৃগ,মহিষ,গযয়, গণ্ডার, উক্ত পশু মাংসে পিতৃ শ্ৰাদ্ধ কথিত আছে অতএব উক্ত আভার্স শ্রবণানন্তর অত্র বৃণনোপলবধি হয়
পাতা:হিন্দু ও খ্রীষ্টীয়ধর্ম বিচার.djvu/৪৯
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।