পাতা:হিমাদ্রি-কুসুম - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/১৫৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*\~\ YYW). . বাধিয়াছ ; ভব সুখে নাহি আর আশ । বল সখী ! কি সে এত হইলে হতাশ ? ওদিকে ছাইয়া এল আঁধার যামিনী । যুবা বলে শুন ভাই যে দুঃখ-কাহিনী কবি আজ, কর সত্য, না বলিবে কারে, সকলি ভাঙ্গিয়া বন্ধু ! বলিব তোমারে । মাতুল-আলিয়ে ভাই গত জ্যৈষ্ঠ মাসে গিয়াছিনু ; তথা গিয়ে, মনের উল্লাসে, ভাই-বোনে সবে মিলি হাসি খেলি গাই ; কোলাহলে সেই ঘর আনন্দে জাগাই। এক দিন নবাগত আসিল কামিনী, মাতুলীর ভ্রাতুষ্পপুত্রী নাম মৃণালিণী । শুন সখী পক্ষিকুলে যদি হে ময়ূৰী আসি পাশে, যে প্ৰভেদ সবে লক্ষ্য করি, সে রূপ। সে নারী-রত্ন অপূৰ্ব্ব স্বভাবে পূরিল সে ঘর এক নব আবির্ভাবে । বয়সেন্তে বিংশ বর্ষ, কিন্তু হে সশ্রমে না পারে ঘোষিতে কাছে মন কোন ক্ৰমে । मूष्टिएङ সাধুত বৃষ্টি, নাহি চপল তা, বিনয়ে সলজ সদা, প্ৰেম, কোমলতা, দিয়ে কি গড়িল বিধি ? প্ৰেমেতে সবারে কিনিয়া ফেলিল যেন ! পাইয়া তাহরে সবে সুখী ; একা বালা সব পরিজনে, করে সেবা ; পর-দুঃখে৷ তার দু-নয়নে