পাতা:হিমালয় - জলধর সেন.pdf/৭২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

弓s匹三c空r弓甘今f ১৫ ই মে শুক্রবার | আজ শ্ৰীনগরে আছি । বিকেলে নদী পার হোম্বে অপর পারে পাহাড় দেখতে গিয়েছিলুম, সন্ধ্যার পূৰ্ব্বে ফিরে আসা গেল । খানিক পরে পাহাড়ের পাশ দিয়ে চাঁদ উঠে সন্ধ্যার অন্ধকার দূর কোরে uBBSS DDE0 K0DYSJJ BeieiiB BD SS SDD D DD DBBB BDS দূর সমুচ্চ পৰ্ব্বতশৃঙ্গগুলি যেন আকাশের পটে অ্যাক ছবির মত বোধ হোতে • গলে। অনেকক্ষণ ঘুরে বেড়াতে শরীর একটু পরিশ্রান্ত হোয়েছিল, কিন্তু সে জন্যে চুপ কোরে পোড়ে থাকবার লোক আমি নই ৷ খুব উৎসাহের সঙ্গে গল্প আরম্ভ কলুম, এই নি দুজন পাহাড়ের কোলে বোসে আমাদের দেশের ও সমাজের কথা চলতে লাগলো। জাতীয় মহাসমিতির উদ্দেশ্য, আশা ও আকাজক্ষা সম্বন্ধে যখন কথোপকথন হোলো, তখন দেখি উৎসাহ ও আনন্দে সেই বৃদ্ধের গম্ভীর এবং আচঞ্চল মুখকান্তি মধ্যে মধ্যে উজ্জল হোয়ে উঠচে । মহাসমিতিতে একটা শুধু রাজনৈতিক জীবনের প্রতিষ্ঠা দেখি, এবং নিদ্রামগ্ন জাতি যে ’, ‘কালোব জড়িত ত্যাগ কোরে নিজের নিজের একটা অধিকার লাভের চেষ্টা কবৃছে, এই ভেবে বিশেষ আনন্দ অনুভব করি ; কিন্তু স্বামিজি এর মধ্যে সুধু প্ৰাণের নয়, প্রেমের প্রতিষ্ঠা দে থেচেন ; সেই প্রেমের মূল্য সমস্ত রাজনৈতিক অধিকারের মূল্যের চেয়ে বেশী । স্বামীজির সঙ্গে কথা কহঁতে কইতে –আচুৰ্যত বা বাজি এসে পাশে বসলেন, এবং একটা সামান্য কথা ধোরে বেদান্তের তর্ক পাড়লেন । তর্কে আমি পশ্চাৎপদ নই, আর ইংঝুেঙ্গী পোড়ে অনধিকারচর্চা করবার ঝোঁক টাও আমাদের ইয়ং বেঙ্গলদের খুব বেশী প্রবল। তার একটু কারণও আছে। স্কুলে কলেজে যে সব কেতাব পড়া হয়, তাতে বিশ্বব্ৰহ্মাণ্ডের সকল জিনিসই