পাতা:হুতোম প্যাঁচার নক্‌শা.pdf/১৭

§ স্থতোম । ক্রিয়ে কাও বঙ্গ করা হয় না, অগত্য পারমাপেলের চাপ - কান পরে, সাজ গোজ সমেতই গাজনতলায় চপ্লেন-বায়ুকে আসতে দেখে দেউভিন্ন দরওর নেব জাগে আগে সারগেন্তে চঙ্গে ; মোসাহেবের বাবুর সমুহ ৰিপন্থ মনে করে বিষন্ন বদনে ৰায়ুব পেচোনে পোচনেযেন্তে লাগলে । গাজন তলার লঙ্গোরে ঢাক ঢোল বেজে উঠলো, সকলে উচ্চস্বরে “ ভঙ্গেশ্বরে শিৰো মহাদেব “ বলে চীৎকার করতে লাগুলো । বাবু শিবেৰ সন্মথে ভূমিষ্ঠ হয়ে প্রণাম কল্পেন – বড় বড় ছাত পাখ ছুপাশে চস্থতে লাগলো, বিশেষ কারণ ন জামূলে অনেকে বোধ কক্তে পারতে ষে, অক্সি বাবু বুঝি মরবলি হবেন । অবশেষে বাবুব মুহাত একত্র করে ফলের মালা জড়িয়ে দেওয়া হলো, বাৰু কঁদ কঁাদ মুখ কবে বেশমি রুমাল গঙ্গায় দিয়ে এক ধাবে দাড়িয়ে রইলেন, পুৰোহিত শিবের কাছে “ বাবা ফল দাও,” “ফুল দাও,” বারংবার বলতে লাগলো, বাবুর কল্যাণে এক ঘটি গঙ্গাজল পুনরায় শিবের মাতীয় স্থালা হলো, সন্ন্যালীর সজোরে মত ঘুরুতে লাগলো, অস্থিঘণ্ট এইৰূপ কক্টের পর শিবের মাত থেকে এক ৰোহণ বিল্বপত্র সরে পড়লে ! সকলের অনেদেব সীম৷ মাই “ বলে ভদ্ধেশ্বরে শিবো” বলে চীৎকার হতে লাগলো, শকঙ্গেই বলে উঠলো, না হবে কেন কেমন বংশ ! ঢাকের তাল ফিরে গেলে । সঙ্গ্যাসীরা নাচ তে নচিত্তে কাছের পুকুর থেকে পাণ্ড দিনের ফ্যালা কতকগুলি বইচির ডাল ভুলে আস্থলে । গাঙ্গোনতলায় বিশ স্বাট বিচালি মিছানে ছিল, কাটার ডলগুলো ভাব উপর রেখে বেতের বাড়ি ঠাঙ্গাম হল কঁটিগুলি ক্রমে সব মুখে মুখে বলেগেলে, পুরুত তার উপর গঙ্গাজল ছড়িয়ে দিলেন, ছুজন সন্ন্যাসী ভুৰল