পাতা:হুতোম প্যাঁচার নক্‌শা.pdf/৮৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* & হুতোষ । চোকু বুজে ধ্যান কচ্চেন, ধান ভদ্ধ হয়ে চক্ষু খুলগেই সমুদয় 'ভম্ম করে দেবেন ৷ ” শুনে জামাদের বড় ভর হলো । ইস্কুলে ছুটি হলে আমরা বাড়িতে এসেও মহাপুরুষের বিষয় ভাৰতে লাগলেম । লাউ, সুড়ঙ্গ, কৃকেট ও পায়রা পড়ে রইলো-মহাপুরুষ দ্যাখবার ইচ্ছা ক্ৰমে বলবতী হয়ে উঠলে শেষে জামরা দেণ্ডে ঠাকুরধার কাছে গেলুম। আমাদের বুড়ে। ঠাকুরমা রোজ রাশুিরে শোবার সময় “ ৰেঙ্গমণ-ৰেণুমী • “ পায়রা বাঙ্গা ” “ বাজ পুত্তর পাত্তরের পুত্র, সওদাগরের পূর্ব ও কোটালের পুত্ত্বর চার বন্ধু” “ ভালপত্তৰেৰ গ্ৰাড জাগে, ও পক্ষিৰাজ ঘোড়া জাগে ” ও ‘’ সোণার কাটি কপৌর কাটি ” প্রভৃতি কত রকম উপকথ} কইতেন । কবিকঙ্কণ ও কাশীদাসের পঞ্জীর মুখস্থ অtgড়tতেন- আমরা শুনৃত্তে গুৰুতে ঘুমিয়ে পড় ভূম - হার স্বাল্যকালের সে স্থখসময় মবণকালেণ্ড স্মরণ থাকৃবে – অপরিচিত্ব সংসার হৃদয় কমল কুসুম হতেও কোমল বোধ হঙে, সকলেই ৰিশ্বাস ছিলো, ভূক্ত, পেত্নী ও পরমেশ্বরের নামে শৰীয় লোমাঞ্চ হতে - স্থদ্বয় অন্ধুতাপ ও শোকের নামওজনৃত না - অমর বর পেলেও সেই মুকুমার অবস্থা অতিক্রম কত্তে ইচ্ছা হয় ল । অtমর শোবার সময় ঠাকুরমাকে সেই মালির মহাপু রুষের কথা বন্ধেম—ঠাকুরম শুধে খানিক ক্ষণ গম্ভীর হয়ে রইলেন ও শেষে এক জন চাকরকে পব সকালে মহাপুরুষেব পায়ের খুলে জস্তে বলে দিয়ে মহাপুরুষের বিষয়ে জারে ছ এক মল্প বক্সেন , ঠাকুরুম বঙ্গেন-বছর জশি হলো ( ঠাকুরমার তখন নতুন বিয়ে হয়েচে ) জামাদের বারৗপদী ঘোষ কাশী যাবার