পাতা:হেমপ্রভা.pdf/১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেমপ্রভ } মূলে বসিয়া পথশ্রান্তি দূর করিতে লাগিলেনশ প্ৰেমত- কঙ্কে এক সৰ্ববৃহন্ধর রণিককুমারী, সর্থীগণে পরিবেষ্টিত কষ্টয়া, স্টুনি হেতু ঐ সরসীর অপরপারের খাটে উপস্থিত হইলেন। জয়দত্ত, বণিককন্যার রূপলাবণ্য দেখিয়া, স্মরদশার প্রভাবে অচেতনপ্রায় ইষ্টলেন । কিয়ৎকালান্তে চৈতন্য পাইয়া দেখিলেন, সেই লোচনানন্দদায়িনী কামিনী অপরপারের শোভা দূর করিয়৷ তথা হইতে প্রস্থান করিয়াছেন। রাজকুমার নবান্থরাগ বশতঃ সেই মনোহারিণী কন্যাতে চিত্ত সমর্পণ পূর্বক পদব্রজে এক বাটীর দ্বারে উপস্থিত হইয়। জিজ্ঞাসাদ্বারা জানিলেন, ঐ নগরের নাম হেমন্তপুর ; তথায় হেমচন্দ্র নামে প্রচুরপনস্বামী এক বণিক বাস করেন ; যাহাকে রাজকুমার বাপীতটে ঈক্ষণ করিয়াছেন, তিনি "াহার কন্যা, নাম হেমপ্রতা । । **. নৃপতিনন্দন, পরিচয় প্রান্তে মনোরথ-নদীর সেতুর অবলম্বন.পাইয়া, ধনপতি হেমচন্দ্রের অ্যালয়ে উপস্থিত হইলেন। হেমচন্দ্র যথোচিত সম্বৰ্দ্ধনা পুৰ্ব্বক জিজ্ঞাসা করিলেন, আপনার নাম কি ? এবং কোথা হইতে আগমন করিলেন? রাজপুজ আনুপুৰীক পরিচয় প্রদান করিয়া বণিকতনয়ার পরিণয়ের প্রার্থী হইলে,vহেমচন্দ্র মনে মনে নিতান্ত প্রফুল্ল হইয় আপন আবাসের অনতিদুরে যে যোজনবিস্তত এক উপবন ছিল, তথায় রাজকুমারকে লইয়া গেলেন। দেখিতে পাইলেন, উপবনটি নানা প্রকার রক্ষাদিতে অতি শোভনতম ইয়া আছে, ফলফুল