পাতা:হেমপ্রভা.pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেমগ্রেভ } 5 * আনন্দে অভিভূত হইয়া, মহাসমারোহে সীমন্তোন্নয়ন সংস্কারাদি সমাধা করিলেন। যথাকলে বৎসলত এক স্বকুমার কুমার প্রাপ্ত হইলেন। ভদ্রাবল শুনিয়া যাহার ষ্টয়ত্ত নাই আনন্দসাগরে নিমগ্ন হইয়া, ভাণ্ডার হইতে ধন আনাইয়া অকাতরে ব্ৰাহ্মণ পণ্ডিতগণকে দান করিতে লাগিলেন। আগত ভূদেবগণ বণিকতনয়কে আশীবৰ্বাদ করিলেন ; যাহার প্রসাদাৎ, পঞ্চানন গরল-ভক্ষণে অচৈতন্য হইয়া পুনজীবন প্রাপ্ত হইয়াছেন ; যিনি মহাকুর শুম্ভ নিশুম্ভকে সংস্থার পূর্বক সুরগণকে অভয় করত দেবরাজ ইন্দ্রকে পুনৰ্ব্বার স্বর্গের অধিপতি করিয়াছেন; যাহার প্রসাদাৎ জানকীনাথ শ্রীরামচন্দ্র, স্বীয়পত্নী পুর্ণলক্ষী সীতাকে, দুৰ্ব্বত্ত দশাননের বংশ ধ্বংস করত উদ্ধার করিয়াছেন ; সেক্ট ত্রিলোকেশ্বরী কৈলাসবাসিনী আপনার পুত্রকে রক্ষা করুন। দ্বিজগণ আশী*াদ প্রয়োগান্তে গমন করিলেন । বণিকতনয়, শুক্লপক্ষেত্র চন্দ্রের ন্যায় দিন দিন বৃদ্ধি পাইতে লাগিলেন । ষষ্ঠ মাসে শুভ অন্নারম্ভ হইল । নাম বিমলেন্দু রাখিলেন । তদনন্তর পঞ্চম বর্ষে বিদ্যাভ্যাসে রত করাইলেন । কালক্রমে বিমলেন্দু সকল বিদ্যায় পারদর্শী হইলেন। ভদ্রাবল, পুত্র উপযুক্ত হইয়াছে জানিয়া পুরোহিতকে ডাকিয়া বলিলেন প্রভো | বিমলেন্স্তু এখন যৌবনসীমায় উত্তীর্ণ হইয়াছে । আমার ইচ্ছ। এই যে, একটি উপযুক্ত পত্রী হইলে তাহার বিবাহ দি । পুরোহিত বললেন প্রভাবতী নগরে প্রভা 3