পাতা:হেমপ্রভা.pdf/৬৪

হেমএগ্লভ । @兹 যাইয়া বলিল ঠাকুরাণি ! বলিব কি, আমরা সকলে পরিবেষ্টিত হইয় হেমপ্রভা বসিয়াছিলেন । ষ্ট্রলিমধ্যে কি আশ্চর্য্যঘটনা হইল ; দেখিতে পাইলাম, তিনি भूनामांदर्भ উঠিতেই ক্রমে ক্রমে নয়নপথের অন্তর হইলেন। বণিকঃ পত্নী শুনিয়া হা হতোশ্মি বলিয়া অমনি ভূমিশয্যায় স্থায়িং হইলেন। ক্রমে ক্রমে এই কথা বণিকপুরের তাব: শুনিয়া, সকলেই বিষাদসাগরে নিমগ্ন হইয়া ক্ৰন্দন করিতে লাগিল ৷ জয়দত্ত ভাবি ভাৰ্য্যার শোকে ক্ষিপ্তপ্রায় চষ্টয়া, সন্ন্যাসবেশ পরিণপুৰ্ব্বক তদন্বেষণে বণিকের স্মাलश झ्ड्रेरङ मिर्जङ क्लङ्गेरलम । জ্ঞয়দত্ত, এইৰূপে হেমপ্রভার অন্বেষণ করিতে করিতে নানা প্রদেশ অতিক্রম করিয়া, পুfরশ্লেষে এক অরণ্যানী প্রবেশ করিলেন। দেখিলেন উক্ত গহন বহুস্থান ব্যাপিয়া, নানাপ্রকার, পাদপাদিতে অতি শোভনীয় হইয়া আছে ; ব্লক্ষের শাখায় শাখায় বিমোহন গীতগায়ক বিহঙ্গাবলি, কেলকুভূকলে বিরাজ করিতেছে। জয়দত্ত পথশ্রন্তে এবং জলপিপাসায় একান্ত ক্লান্ত হইয়াছিলেন; সুতরাং জলচর পক্ষিগণের কলরব লক্ষ্য করিয়া, এক সরসীতীরে উপস্থিত হইলেন । তথায় বৃক্ষচু্যত সুস্বাদু ফল পাইয়া তদ্ভক্ষণ পূর্বক জলপানে গতক্লম হইয়া, সুগন্ধ গন্ধবছের মন্দ মন্দ সঞ্চালনে প্রফুল্লচিত্তে ইতস্ততঃ আটাটা করিতে লাগিলেন । এষ্টপ্রকার ভ্রমণ করিতে করিতে ঐ অরণ্যানীর এক প্রান্তদেশে গিয়া দেথিতে পাইলেন, নানাপ্রকার পশু