পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হে অরণ্য কথা কও বনস্পতি শীর্ষে । চলে এলুম তাড়াতাড়ি, কি জানি হাতীটাতী varics Pt বড় শীত । আগুনের পাশে বসে। সারদানন্দের “রামকৃষ্ণদেবের छौबनी” °ख्रि । আজ সকালে উঠেচি খুব ভোরে । সূৰ্য্য তখনও ওঠেনি । বেশ শীত । চা খেয়ে বসে লিখচি । তার পরে সালাইয়ের পথে পাঁচ মাইল গিয়ে বঁদিকে জঙ্গলের গায়ে হেন্দেসিরি পাঠকজির saw-mil দেখতে গেলুম। কাছেই একটি ঝর্ণ বয়ে যাচ্চে, নির্জন বনে ঘেরা beauty spot, তার মধ্যে ছোট্ট কারখানাট । একটা পাহাড়ের ওপরে মালিকের জন্যে এক ছোট্ট বাংলো করে রেখেচে, মাটির মেজে গোবর দিয়ে রেখেচে । এখানে বসে লেখাপড়ার কাজ বেশ চলে । বেলা একটার সময় ফিরে তেনস্তারি ঘাটে গিয়ে কোইন নদীতে পার হওয়া যায়। কিনা দেখে এলুম। কোইন নদীর সঙ্গে বার বার দেখা হচ্চে, প্ৰত্যেক বাংলোতে থাকতে । কেবল দেখা হয়নি। তিরিল পোসি থাকতে । অপূৰ্ব শোভা এই বন্য নদীর, তেন তারি ঘাটেও তাই, বড় বড় পাথর বাধানো তটভূমি বনস্পতি শ্রেণীর মধ্যে দিয়ে বয়ে চলেচে। এক জায়গায় চুপ করে বসে রইলুম। Range Officer বল্লে, “ছোট নাগর” নামের অর্থ এখানে একটা লোহার নাগরা বা ঢোল আছে বনের মধ্যে পড়ে, প্ৰাচীন দিনে মানুষের L L D B SDBB Bg DDDD SLLDLSS পথে আসতে মোটরের স্তিপ্ৰং ভেঙে গেল, বেলা তখন দু’টো । এসে মানাহার করে কিছু বিশ্রাম করলুম। ‘দেবযান” লিখি । তারপর বেলা পড়লো-পশ্চিম দিকের পাহাড়ের আড়ালে সুৰ্য্যদেৰ କରv୬