পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८छ अद्भ11 कथा क७ অমন কত অনন্ত কোটি beauty spot ছাড়ানো রয়েচে, ঐ সব নক্ষত্রে নক্ষত্রে কি বিচিত্র জীবনধারা, আত্মার অনন্ত গতিপথে ওদের নিয়েও র্তার লীলা, বিস্ময়ে স্তব্ধ হয়ে যেতে হয় । বন পাহাড়ের মাথার ওপরে এই অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ডের লীলা, শুধু তঁর কথাই মনে আনে। সক্লালে উঠে দেখি খুব কুয়াস হয়েচে, সাদা ধোয়ার মত কুয়াসার রাশি উপত্যকা থেকে উঠচে। ওপরে, গুয়ার পাহাড় ঢেকে দিলে । বডড শীত । পাহাড়ের নিচে বন শ্রেণী কুয়াসায় ঢাকা, ধীরে ধীরে সুৰ্য্য উঠলো। সুৰ্য্যদেবকে প্ৰণাম করলুম। BDD KD DBD BB DBDSS DBLLLL DBDBLEDS BD SBS নিলুম, হে সুপ্ৰাচীন অরণ্য, তোমায় প্ৰণাম করি । শত বিস্ময়ের সৌন্দৰ্য্যভূমি তোমার মধ্যে হাজার বৎসর ধরে লুকানো ছিল, কেউ আসেনি দেখতে-এতদিনে দেখে ধন্য হয়ে গেলাম। আজ ষোল দিন ধরে বনপুষ্প সুবাস উপভোগ করেচি তোমার বনে বনে, তোমার বন বিহঙ্গের কলগীতি শুনে কান জুড়িয়েচি সহরের কলকোলাহলের পরে, তোমাকে প্ৰণাম করি। কত দেবকাঞ্চন ফল, কত লুদাম, কত অপরিচিত নাম না-জানা ফল, কেকাধবনি, জলপ্রপাতের জলপতনধ্বনি জনহীন গহন বনে, সেই গুহা দুটি, কত বন্যলতার অদ্ভুত মনোরম ভঙ্গি, ধনেশ পাখীর কর্কশ। চীৎকার, ক্ষুদ্র barking deer এর ঘেউ ঘেউ শব্দ, বন্য বানরের ডাক ( যেমন কাল ডাকছিল আংকুয়া জলপ্রপাতের বনে ), অপুর্বদর্শন বনাবৃত শৈলমালা, লৌহ প্ৰস্তারের বিশালকায় খনি-এ সব দেখবার শুনবার, উপভোগ করবার অভিজ্ঞতা যে কত দুলভ তা আমি জানি। সেইজন্যে ভগবানকে ধন্যবাদ দিই, যিনি VeRNK qNtCR uqGoRGb5R ) Yo G