পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

c ख्द्र^j कथं क& HlDBBDB St DDD BB BD BDB TD LYD DuD BDB পথে আমাদের পুরোনো ভিটের সামনে দিয়ে ফিরি। যেমন ফিরতুম বাল্যকালে, যখন মা ছিলেন, বাবা ছিলেন-আমাদের পুরোনো ভিটের বাড়ীটা বজায় ছিল । সে সব কত কালের কথা ! পরদিন আবার সকালে বড় চারা আমতলায় বসলুম বনের মধ্যে শুষ্ক পাতার রাশির ওপর গামছা পেতে । এই বনের মধ্যে নিভৃতে চুপ করে বসে বন-বিহঙ্গের কাকলী শুনতে আমার যে কি ভাল লাগে। জীবনকে গভীর ভাবে অনুভব করি এই নির্জন বনতলে একা বসে। “আনন্দাদ্ধ্যোব ইমানি সৰ্ব্বণি ভূতাণি জায়ন্তে”-উপনিষদের বাণীর সার্থকতা ও সত্যতা এখানে বসে বুঝতে পারি। হাটে গিয়ে পাটালি কিনলাম । ফিরে এসে একদিন সন্ধ্যায় যে অপূর্ব অভিজ্ঞতা হোল-তা। এ ক’দিনের সব অভিজ্ঞতাকে ছাড়িয়ে গেল। সন্ধ্যায় বনভূমিপ্রান্তে ক্ষীরফুলি গাছের পেছনটাতে একা বসেচি চুপ করে—সামনে ছোট এড়াঞ্চি ফুলে ভরা ঝোপ-ঝাপ, সাই বাবলা গাছের পত্র শীর্ষ, বনপুস্পসুবাস, পাখীর ডাক-সন্ধ্যায় অন্ধকার নেমে আসচে, বনভূমি আজও তেমনি স্বপ্নমাখা-কি সুন্দর মধুমাখা সন্ধ্যা ! কল্যাণী আমায় বলতো-মানকু, এখানে বসবে৷ ৷ ” Gहै भाठें। সেকথা মনে পড়লো এই সন্ধ্যায়। তার চোখে অসীম নির্ভরতার দৃষ্টি। কলকাতায় এলুম পরদিন গরুর গাড়ীতে। তিনু আমার সঙ্গে এল রাণাঘাট স্টেশনে কচু কুমড়ো নিয়ে ওর দাদার শ্বশুর বাড়ীর জন্যে। মাঝের গায়ে মহীতোষ দার সঙ্গে স্টেশনে দেখা অনেকদিন পরে । i কলকাতা থেকে আমতায় গেলুম শ্বশুর বাড়ী । সেই জাঙ্গিপাড়া| স্কুলে যখন কাজ করতুম, গৌরী মারা গিয়েছিল-সেই সব শোকাচ্ছন্ন SYNO