পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Gag ega kse <pe করতে পারলুম না। কিছু খাইনি রাত্রে। ওকে আমরা কিছু পয়সা ও মুড়ি দিলাম। একটু তেল দিলাম, ও একটা ফাঁপা বঁাশের লাঠির মধ্যে তেল টুকু পুরে নিলে। কি সুন্দর সরল বৃদ্ধ ব্ৰাহ্মণ! হেসে বল্পে-বাবু, यांद्धिक याज़ि, फूशांक फूत्र। भूय भूनि । আমরা কোয়ালি থেকে বৃষ্টি থামলে বেরিয়ে গুররা নদী পার হলুম। ( রাখা, মাইনসের সেই গুররা নদী, এখানে ছাৎনা পাহাড় থেকে বেরিয়েচে ) তারপর বন ও জঙ্গলের পথে এলুম। হরিনা গ্রামের মহাদেব স্থানে । এই বনের মধ্যে এক ভাঙা মন্দির, চারিদিকে বট, আমলকী, পলাশ, বিন্ধ প্ৰভৃতি বৃক্ষরাজি, মানুষের হাতের নয়, স্বাভাবিক বন । দেবস্থান বলে লোকে কাটেনি। ওখানে একটু বিশ্রাম করে নিয়ে আবার পথে বেরুই। পথ চলার আনন্দ এমন একটা নেশা আনে মনে, ছোট্ট একটা বন দেখলেও মনে হয় অদ্ভুত জিনিষ দেখচি। বাহাজগৎকে গ্ৰহণ করে ষে মন, সে শুধু উপভোগ করে ক্ষান্ত থাকে না, স্বষ্টি ও করে । গুররা নদী পার হবার পরে আর একটা ক্ষুদ্র নদী পেলুম, সেটা পার হয়ে বেগুনাডি গ্ৰাম । সামনের পাহাড়ে খারিয়া জাতিরা জুম চাষ করচে বন কেটে, বোধহয় সে বঁাকা জায়গাতে খড় হয়েচে, শুষ্ক খড়ের ক্ষেত রাঙা রাঙা দেখাচে, বেগমাড়ি গ্রামের পাশ দিয়ে পথটি, অনেকগুলো বড় বড় গাছ পথের ধারে, বঁাশঝাড়, তেঁতুল, মহুয়া, অৰ্জ্জুন। এতক্ষণ দেখছিলুম মেয়েদের সিথিতে সি দুর, পরণে শাড়ী—এখানে দেখলুম মেয়েদের মোট হাতে-বোন কাপড় দু’ টুকরো জড়ানো-হো বা সাঁওতালদের ধরণে। অনেক টোমোটো ক্ষেত পথের পাশে । একটি বৃদ্ধ মহিষ চরাচ্চে, তাকে বল্লাম-দুবলাবেড়া কতদূৱ ? LE LYYYDD DLDDD S BBBBS SDD DBBBSBDDD DDD छदछ।tदए| डिसृउिक्लि । Sa