পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८ट्र उद्भ° २६थ क8 পাহাড়ে উঠলুম। সুন্দর বনপথে উঠলুম। ঘাটশিলা থেকে ষোল মাইল হবে। দুরে ভালকি পাহাড়শ্রেণী দেখা যাচ্চে। এখন বেলা সাড়ে পাঁচটা । এখানে বসে এই মাত্র চা ও খাবার খেয়েচি। দুরে দূরে শৈলশ্রেণী, সামনে সমতলভূমি নীল কুয়াসায় অস্পষ্ট। একটা শিলাখণ্ডে বসে KDDD KDD KK B DBB DDD SDDD DDDY KBBL0 বসে আছি। পড়াসি বঁাশ, সোদাল প্ৰভৃতি গাছ। কাল সকালে DBDDDDBS DDBB LSBBBB BBBDD DDDB KDDKY DDD কতক্ষণ কাটিয়েচি। আকাশ ছিল সুনীল, তার তলায় শুকনো শালগাছ ও দোকা। গাছের আঁকা বঁকা ডালপালার ভঙ্গি—সে একটা দেখবার জিনিস। একটা শিলাখণ্ডে রৌদ্রে কতক্ষণ শুয়ে রইলুম। রৌদ্রমাতি দ্বিপ্রহরে চারিদিকের সে বন্য সৌন্দৰ্য আমাকে অভিভূত করে তুললে। সত্যিই এ সৌন্দৰ্য্য যেন সহ করা শক্ত। প্রাণভরে ভগবানের শিল্প রচনা দেখি। বিকেলে আমরা ঘটদুয়ার বলে একটা অতি চমৎকার স্থানে গেলুম, তাবু থেকে ৪ মাইল দূরে মুসাবনীর পথে । ছাতনাকোটা ও রাঙামাটিয়া নামে দুটি সাঁওতালি গ্রাম পথেই পড়েসাঁওতালদের মাটির ঘরগুলি দেখবার জিনিস বটে, পরিষ্কার ভাবে লেপামোছা, রাঙা ও কালো মাটি দিয়ে চিত্তির করা দেওয়ালের গায়ে আলপনার মত পাখি আঁকা, গাছপালা আক । ঘাটকুলার জায়গাটাতে দুদিক থেকে দুটি শৈলমাল এসে ক্রমনিম্ন হয়ে শেষ হয়ে গিয়েচে-মধ্যে হাত পাঁচেক চওড়া সমতলভূমি, এক পাশে একটা পাৰ্বত্য নদী বড় বড় শিলাখণ্ডের ওপর দিয়ে বয়ে চলেচে । ঘন বন দু পাশে, ঝর্ণার ওপরে অনাবৃত শিলাস্তৱ থাকে থাকে। কাৎ-ভাবে এসে পড়েচে-প্ৰায় একশো ফন্ট কি দেড়শো ফুট উচু। স্তরগুলো একটার ওপরে সাজানো, একটি থেকে আর একটি গুনে নেওয়া যায়। দুটি গুহা আছে জলের ওপরেই, SQ8