পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

〔莎可东中打夺对 布g -- গত বৎসর নাকি এক খাড়িয়া পরিবার ওতে বাস করতো। আমরা DDD DBBS BDK DBBDD DBD BELDS BBDDB DB BBDBD SS S BD BBD DDD LLLLLLDBBBD KK L0LD SE DD DS BBDDBDBDD হেঁচট খেতে খেতে পথ চলি । কিন্তু ঝকঝকে তারা ভরা আকাশের মহিমময় রূপ দেখে সব কষ্ট ভুলে গেলুম। এদিকে বারোজ সাহেবের বাংলোতে ডিনার খাওয়ার কথা, রাত হোল প্ৰায় সাড়ে আটটা তাঁবুতে। ডিনার খেয়ে ফিরতে এগারোটা বেজে গেল। বারোজ বল্পে, সন্ধ্যাবেলা তোমরা বাঘের ডাক শুনতে পেলে না। সামনের পাহাড়ে । সাড়ে ছ’টার সময়ে খুব ডাকছিল বাঘ । আজ সকালে উঠে চা খেয়ে মিঠাই ঝর্ণার কাছে চুকলু বাগাল গ্রামে খাড়িয়া জাতি দেখতে গিয়েছিলুম। দুবলাবেড়া ছাড়িয়ে খানিকটা গিয়ে পথ উঠেচে পাহাড়ের ওপরে। ঘন বনের মধ্য দিয়ে পথ, একটা কি গাছের ডালে দুটো চিল বসে আছে। ওপরে উঠতে উঠতে পা ধরে গেল-তখন একটা বড় পাথরের ওপরে বসলুম, একটা বড় মহুয়া গাছ সোজা উঠেচে দূরের পাহাড় ও সমতল ভূমির পটভূমিতে । ভগবানের নৈকট্য। এসব জায়গায় যত অনুভব করা যায়, এত কি কলকাতা কি টাটানগরে বসে সম্ভব ? টাটানগর কেন বললুম, সিং ভুমের বনে বাস করে তঁবুতে, টাটানগরের নাম করবো না এটা অন্যায়। আমরা চড়াই পথে চলেচি, বুনো বঁাশ, আমলকী, পাপড়া, কর্কট, পড়াশি, মহুয়া গাছের তলা দিয়ে, কোথাও পথের পাশে কুঁচি ফলে আছে ঝোপে, কোথাও এক রকম হলদে ঘাসের ফল ফুটে আছে। ঠাণ্ড বাতাস বইচে আকাশে ቕ1ርማ1 ርጫኻ ] পাহাড়ের ওপর উঠে দুজন খাড়িয়ার বাড়ি-তাদের মেয়েরা শুধু আছে, আমাদের দেখে সোজা পালালো। তারপর আমরা গেলুম ঢুকলু বাগালের S NRG