পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

69 ङ°ij कथं क& শুধুই নক্সভ মিকার বন, আর একটা গাছ-তার নাম মহীগাছ। সেই বনযুথিকার নাম নাকি আঁধি কলি, এখানে ও ফল খায়। অবাধ দৃষ্টি কত দূর পর্য্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে, থৈ থৈ করচে space-এর সমুদ্রে দূরের ভুবনেশ্বরের মন্দিরগুলির চুড়া যেন ডুবে আছে। মাটির রং রাঙা, ভার পাষাণ বাধানে ওপরটা । গরুর গাড়ীর চাকা গিয়ে গিয়ে পাথর কেটে গিয়ে চাকার লিকের সৃষ্টি হয়েচে । ভুবনেশ্বর পৌছুতেই ছোট বিশ্বনাথ পাণ্ডার খর্পারে পড়ে গেলুম । সে বিন্দু সরোবরের ধার থেকে আমাদের নিয়ে এল, তুললে এক ধৰ্ম্মশালায়। গৌরীকুণ্ডে আমাদের স্নান করাতে নিয়ে গেলা-স্নানান্তে দুধকুণ্ডের জল পান করে। যেমন পিছু ফিরেছি, অমনি পাণ্ডার দল ফেউয়ের মত পিছু লাগলো । কোন ক্ৰমে তাদের হাত থেকে নিস্কৃতি পেয়ে ধৰ্ম্মশালায় D DDDY BB BBYSS SDDBEL DBB EEJJS SDK DS S S SD অতীত দিনের আনন্দচ্ছন্দ যেন পাথর হয়ে জমে আছে সে বিশালাকায় পাষাণ দেউলের বুকে । একটি নৰ্ত্তকী মুক্তির কি ত্ৰিভঙ্গ দেহ, কি মুদ্রার সুষমা ! পাষাণে খোদাই লিরিক কবিতা । নক্সভ মিকার জঙ্গলে অতীতের ইতিহাস চাপা পড়ে যায় যায় । ঝাম্পা সিং, উদ্যো গজ সিংয়ের कथ। खांकि 6न । স্টেশনে ফিরবার পথে আবার ভিখিরির দল গরুর গাড়ীর পিছু পিছু করুণ সুরে প্রার্থনা-বাক্য উচ্চারণ করতে করতে ছুটলো প্রায় এক মাইল রাস্তা। ট্রেন আসতে দেরি ছিল । হু হু সমুদ্রের হাওয়া বইচে, আমরা শুয়ে রইলুম প্ল্যাটফৰ্ম্মে । চারটের সময় গাড়ী এল। ঐ দূরে উদয়গিরি, ঐ খণ্ডগিরির ওপর সাদা জৈন মন্দির । গাড়ী চলেচেগাড়োয়াম ওবেলা দেখিয়েছিল খুরদা রোডের দুটি রাঙা কঁকারের পাহাড়, তার ওপর দুটি গাছ—সে পাহাড় দুটো কাছে এল । খুৱদা, রোড স্টেশনে 89