পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(家 전 e ভোরে অদ্ভুত সুর করতে করতে চ পাচে । এক এক পয়সার রুটি লেও, দু ই পয়সার রুটি লেও-বোম্বাইয়ে রুটি, লেও, বোম্বাইয়ে রুটি।” জল ছেটিয়ে বাস চলচে একহঁাটু জলের মধ্যে, যেন ষ্টীমার চলেচে জলের মধ্যে দিয়ে। সারি সারি ট্রাম মৌলালির মৌড়ে আটকে আছে -“কিংবা সারারাত্রি বৃষ্টির দরুণ ট্রাম বেরোয়নি। • • • বাবুৱা প্ৰাণের দায়ে আপিসে চলেচেন জুতো জোড়া খবরের কাগজ মুড়ে বগলে নিয়ে হাঁটুর কাপড় তুলে• • •ট্রামে বাসে জানালা বন্ধ লোক জন बigg c२ांव श्ध्र btवाcb, ভেতরে বাইরে অসম্ভব ভিড় ! বহুক্ষণ ধরে দেখে দেখে ও দৃশ্য চোখ ক্লাস্ত YD BDLL0S BDBD BDBB BBD D S BBB SS D DDDD DLLL BDS কালো প্ৰভাত তার ভরা নদীজল ও বৃষ্টিমাত সাইবাবলার ও মাকাললতার ঝোপ এবং চরের নলখাড়ার বন নিয়ে অক্ষয় হয়ে থাক জীবনে, মির্জাপুর ষ্ট্রীটের ফিরিওয়ালা জলে ভিজে যত খুসি বোম্বাইয়ে রুটি বিক্রি করুক গে । ঠিক আজ তেমনি প্ৰভাত-তেমনি মেঘান্ধকার, শীতল, বর্ষনমুখর ভদ্রের প্রভাত ।। ৭টা বেজোচে অথচ আমি ভাল করে খাতার লেখা LYKLD KTB K DBDDBBBLDSS SDBDD BBDBBS DLDLD S LDBKBD কাছারীতে আমি সেই ন’কছেদী ভকতের দেওয়া বেলফুলের ঝাড়ের পাশের চেয়ারে বসে ‘‘পথের পাঁচালী’ লিখতাম, মুহুরী গোষ্ঠবাবু বসে হিসেব বোঝাতো, উত্তর বিহারের বন্যার জলে-ডোবা মকাইয়ের ক্ষেত আর কাশবন-সেই উদ্দাম ঘোড়ায় চড়া, সেই বটেশ্বর নাথ পাহাড়ের নীল দৃশ্য, সেই দিগন্তলীন মোহন পুরা রিজার্ভ ফরেষ্ট-সেই সব দুর অতীতের ছবি আজকার দিনে মনে জাগে । সে হোল আজি আঠারো বছর আগের কথা, মানুষের ক্ষুদ্র জীবনে আঠারো বছর-কত কাল ! S (S