পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6छ खाद्र° दgथा दकve শিলাসনে বসে আর একটা মস্ত বড় মসৃণ পাথর ঠেস দিয়ে বসে লিখচি। সেই সব পাখীর ডাক । এ জায়গাটা বড় বেশি ঘন বনের মধ্যে। একে তো এই সারাণ্ড অরণ্যই নির্জন ও বহু বন্যজন্তু আধুষিত । তাতে এ জায়গাটা আবার থলিকোবাদ থেকে চার মাইল দূরে বনের মধ্যে। বাঘ ও হাতীর ভয় এখানে খুব। মাঝে মাঝে সতর্ক দৃষ্টিতে পেছন দিকে চাইচি, শুকনো পাতার ওপর খসি খসি শব্দ হোলেই। মিঃ সিনহা অদূরে আর একটা গাছের তলায় বসে আছেন। এসব স্থানে বসে শুধু বিরাটের চিন্তা মনে আসে। লক্ষ বৎসর এখানে মাপ-কাঠি। বিরাট আকাশ, অনন্ত নাক্ষত্রিক শূন্য, মহাকালের অনন্ত পথ যাত্রা • • • মনের মধ্যে যে সুর বেজে ওঠে, পৃথিবীর ভাষায় সে সুর বোঝানো যায় না, সে অনুভূতি অমরত্বের আস্বাদ বহন করে আনে, তুলনা নেই সে ecistasyৱ আর শুধুই ছবি মনে আসে সে বিরাট দেবতার, কত ভাবে, কত দিক থেকে । বহু প্ৰাচীন দিনে ভারতবর্ষের এমনি কোন অরণ্যের শিলাতলে বসে ব্ৰহ্মসুত্রেকার মুগ্ধ হয়ে লিখেছিলেন রচনানুপাত্তেশ্চ DDDBDDYSiD DBBD BBD DBB S BDB KKS BB BDD DDD eिछc5डन जब अभcब्र गकिध । সেই মহান, বিরাট শিল্পীকে বন্দনা করি। জয় হোক বিশ্বের সে অধিদেবতার। মহাকবি তিনি, অনাদ্যন্ত শাশ্বত যুগ ধরে এই রকম শিলাস্তৃত ঝর্ণার তটে, অনন্ত নীহারিকা মণ্ডলীছড়ানো আকাশ পটে, বনকুসুমের পাপড়ির দলে, বিহঙ্গাকাকালীতে, জাতির উত্থানে পতনে, চাঁদের আলোয়, তরুণীরা নিৰ্ম্মল প্রেমের ব্যথায়, শোকে, বিরহের গানে, অগ্নিপুচ্ছ ও ধূমকেতু দলের যাতায়াতে, দেশ ও মহাদেশের অবনমন পুনরুত্থানে তিনি আপন মনে তঁর বিরাট এপিক কাৰ্য লিখেই চলেচেন । কিন্তু অত বড় S\\ንዓ