পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6. इ० ६ ७ এপারেই বর্ষাসতেজ উলুবন, দৃঢ়বিস্তৃত মাঠ বেলেডাঙার সীমানায় মিশে গিয়েচে । সুৰ্য্যাস্তের রাঙা রঙ আকাশে। KBD BBBBDB DBBD DtDDBLLSKKLLD SDBDDDBD LSGLDDLS নতিডাঙার বড় বটগাছটা ছাড়িয়ে ওপথে কতদূর গেলুম। এ পথে কত কাল আসিনি। ডাশাখেজুর তলা বিছিয়ে পড়ে আছে পথের ধারের খেজুর গাছে। মোল্লাহাটির পথে শুধুই ঝুরি নামানো প্ৰাচীন বটের ছায়া, ঘনু পত্র পল্লবের আড়ালে পড়ন্ত বেলায় কথা-বীে-ক’ ডাকচে । আজ নেীকে বেড়াতে গিয়ে একেবারে মাধবপুর । অনেককাল আগে এই রকমই নৌকো। 62\gष्थ्व्यूिभ अभि या ब्र डब्रड । বহুকাল আগে আমার বাল্যকালে। দিগম্বর পাড়াইয়ের একখানা খেয়া নৌকোতে আমি আর ভরত হাটবারের দিন লোক পারাপার করতাম রায়পাড়ার ঘাটে ; এক মেঘাবৃত সন্ধ্যায় মাঠ ভেঙে গিয়েছিলুম মাধবপুরে পাৰ্ব্বতীদের বাড়ী। পাৰ্বতী বিশ্বাস জাতে কােপালী, গোপালনগরের হাটে বেগুন বেচে, আমার সঙ্গে ছেলেবেলায় রাখাল মাষ্টারের পাঠশালায় পড়তো । সেই আর এই । তারপর কত জায়গায় বেড়ালুম জীবনে—এই সুদীর্ঘ বত্ৰিশ বছরের মধ্যে কিন্তু মাধবপুর আর কখনো আসিনি। গ্রামের মধ্যে ঢুকে প্রথমেই গোয়ালাপাড়া-একটা লোক গাড়, হাতে পথে যাচ্চে, জিজ্ঞেস করতে বল্পে ঋষি ঘোষের বাড়ী।। একটা বড় কঁঠাল বাগান, অনেক কঁঠাল । ঝুলচে, জেলি বল্লে-দেখুন দাদা, কত আমি পেকে ! চাষা গা মাধবপুর । সব খড়ের ঘর, ঝকঝকে তকৃতকে উঠোনে সিদুর পড়লে তুলে নেওয়া চলে। গোলাপালা, ছোট ডোবা, বাধানো মনসাতলা ইত্যাদি মাটির পথের দুধারে । একটা চালাঘরে কয়েকখানা SNSD