পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হেঁই আরণ্য কথা কওঁ তেলাকুচো। কিন্তু তেলাকুচা লতা একটু অন্য রকমের। ফলের शफुन ८ऊ नश्शूर्श'चांगांझा । দিনে দিনে পাতাটি বেড়ে উঠে নারকোল গাছ বেয়ে ঠেলে উঠতে লাগােলা। আমি অবাক হয়ে রোজ রোজ চেয়ে দেখি ক্ৰমে তার ফল হোল, যে ফলের কুঁড়ি এ সব অঞ্চলের দুলে মেয়েরা নাকে নোলক করে পরে। আমরাও বাল্যে পরেছি। ফলের সময়টাতে রঙবেরঙের কত প্ৰজাপতির বাহার । সুকুমার লতাগ্রভাগ নারকোলগুড়ি ছেড়ে MBDB DBBDDBD BBDD KDD BD DDkDBS DBLBBS BB D LLL শাদা ফল আর ফলে ফলে হলদেডানা নীলডানা প্ৰজাপতিকুলের মুক্তপক্ষ-সঞ্চারণ। এরা বানান্তস্থলী একটি অপূর্ব সৌন্দর্ঘ্যে মুখরিত BBDB DtD Bt BBBB S BD BEE D DDDD DLDS সেদিকে একদৃষ্টি চেয়ে থাকি । একদিন ওর ফলের জালি পড়লো। জালি পুষ্ট হয়ে তেলাকুচা আকারের ফলে পরিণত হোল। ক্রমে একদিন ফল পেকে টুকটুকে লাল দেখালো। ছোট্ট একটা দুৰ্গা টুনটুনি পাখি এক শ্রাবণ অন্ধকারের মেঘ-মেদুর শু্যামলতা ও অতলস্পর্শ শান্তির মধ্যে দেখি ফলটার পাশের লতার ডগায় বসে মহা আনন্দে রাঙা ফলটি ভোজন করচে । কি অপূৰ্ব আনন্দই বা সেটুকু পুচকে পাখির খাওয়ার ভঙ্গির মধ্যে। তখনও দুলচে উপরের দিকের লতাগ্রভাগে কত শাদা কুচে কুচো ফল নোলকের মত, কত সবুজ কচি ফলের জালি । ওর পিছনে বিশাল, প্ৰাচীন বকুল গাছটা। বর্ষার দিনে মেঘের ঘন ছায়ায় “অন্ধকার হয়ে আছে। ওর তলা । আৰ্দ্ধ লতাকোণে কি সুগন্ধ ফল ফটেচে-জলভরা বাতাসে তার সুবাস। এই শু্যামল বনানীর নিৰিড় পটভূমিতে সেই তিৎপল্লার লতাটা কি সুন্দর দেখায়। ঠেস SAVO