পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ce vegety set (se ভাই ভাবলুম ছেলেটিকে নিয়ে ই সুযোগে আর একবার সারান্দা vagett CWatcV CKPK1 | কিন্তু এর মধ্যে একটা কথা আছে। পশ্চিম সিংস্কৃভূমের এই অরণ্য-অঞ্চল মোটর যোগে ভিন্ন দেখা প্ৰায় অসম্ভব। ৪০০ শত বৰ্গ-মাইল-ব্যাপী এই বন-ভূমির কোথায় কি আছে তা সাধারণের জানিবার কথাও নয়। সুতরাং বন-বিভাগের কৰ্ম্মচারীদোয় BKC BDBK sBLDDDDD S SLD uu D DB SLEEK KDK LgK নেই, কেবল একটি উপায় ছাড়া । cनछे ७०iाभ6ि अश्ववचन कब्राcoांग। মনোহরপুর ষ্টেসন থেকে একটা লাইট রেলওয়ে চলে গিয়েছে চোদ মাইল দূরে চিড়িয়া পাহাড়ে। এই পাহাড় থেকে ইণ্ডিয়ান ষ্টীল করপোরেশন লৌহ প্ৰস্তর সংগ্ৰহ করে বার্ণপুরের কারখানায় চালান দেয়। রেল-লাইনটা ওদেরই। এই রেলপথ গভীর অরণ্যের মধ্যে দিয়ে গিয়েছে প্রায় আট ন” মাইল কিম্বা। আর একটু বেশী। এইটি সারান্দা অরণ্যের উত্তর-পশ্চিম প্ৰান্তদেশে । সুতরাং যদি মনোহরপুর থেকে চিড়িয়া খনির রেলে চড়া যায় তাহোলে বিনা মোটরে সাত-আট মাইল বন অনায়াসে দেখা যেতে পারে । চিড়িয়া রেললাইন খনিওয়ালদের নিজেদের তৈরী, যাত্রীবাহনের উদ্দেশে তা তৈরি হয়নি, বাইরের কোন লোককে উঠতে দেয়ও না। এজেন্য DDDODBYLLGLLD K YYBYS বেলাতিনটের নাগপুর প্যাসেঞ্জারে আমরা ঘাটশিলা থেকে উঠে সন্ধ্যার সময়ে চক্ৰধরপুর গিয়ে নামলাম। এই পৰ্য্যন্তই টিকিট করা হয়েছিল। এর পরেই পাহাড় জঙ্গলের বেশ ভাল দৃশ্য রেলপথের দুধারে পড়বে, কিন্তু নৈশ অন্ধকারে আমরা সে সব কিছুই ভালো করে দেখতে পাবো না। $ዓዓ S