পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হে অরণ্য কথা কও হয়ে বিশপুর স্টেটের মধ্যে দিয়ে সম্বলপুর জেলার ঝালাগুড়া পৰ্যন্ত গিয়েছে। এই পথে রাচি থেকে মোটর বাস যায়ু যশপুর ষ্টেশনের রাজধানী যশপুরনগর। পৰ্যন্ত। সেখান থেকে অন্য এক মোটর বাসে কুজীগড় হয়ে ঝাসগুড়া আসা যাবে। কখনো যাননি এ পথে ? बisवl cड जूझत्र कथा नाभछे ७निनि, नकानहै छांनिcन। সেই রাতটি আমার কাছে বড় মূল্যবান। মিঃ দুবে আমার উপকার করেছিলেন এ পথের সন্ধান আমার দিয়ে। এই বিস্তৃত ভারতবর্ষের নানা স্থানে কত সৌন্দৰ্য্যস্থলী বিদ্যমান, কত নিবিড় পৰ্ব্বতকন্দিরের অভ্যন্তরে, কত অরণ্যভূমির নিভৃত অন্তরালে, কত গোপন বন্যানদীর শিলাস্তৃত তটদেশে। কে তাদের খবর রাখে ? পথের কথা যে বলে দেয়, জীবনের বড় উপকারী বন্ধু সে । আমি জানি হাওড়া ষ্টেশন থেকে দুশো মাইলের মধ্যে কত সুন্দর BDD DBDDSDEBLL DB BDDB DBDS KD DB BDS DBBDBDBDD BB DLLDS BB DDB DBDL DBD BDBDDB BDDuuD SS GGLGL অনেক সময় নিজেরই অবিশ্বাস হয়েছে কলকাতার এত কাছে এমন श्नद्ध शान थांकड eicद्ध ? রাত ভোর হয়ে গেল। একটু পরেই নাগপুর প্যাসেজার এল । আমরা তাতেই উঠে। মনোহরপুরের দিকে রওনা হলাম। চক্ৰধরপুর DDDD DBDLuBBDB LBB DBBDD BBDD DBDYSYY DDD এখানে একটা টানেল আছে তাকে ভুলক্রমে রেলওয়ে গাইড বইয়ে বলা হয় “সারাণ্ডাটানেল’ । কিন্তু প্ৰকৃত সারান্দার সঙ্গে এই টানেলের পাহাড় ও বনভূমির কোনো সম্পর্ক নেই। এ স্থানটি কোলহান বিভাগের অরণ্যের অন্তভুক্ত। সারান্দা অরণ্য কোনো রেলপথের নিকটে নয়, ট্রেনে বসে এ লাইন থেকে সাধারণতঃ যে বনানী দেখা যায় তা হােল Sዓቅ»