পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Cg VegeJ zse <sve ছাড়বার সময় হয়েছে। এখান থেকে সাইডিং একমাইল দূরে। গিয়ে ” L LDD K S DBB GLB DuB BDDBD DBD DBDB DDD BDBYD iiD BDBBD DBSS DB D DD DDDB BBDB DBDDD DBBDDB DBBBDBDS মাইল খানেক চুটিতে ছুটতে গিয়ে আমরাও যেই সাইডিংএ পৌছেছি টেনও ছেড়ে দিলে। বাধ্য হয়ে ফিরলাম। এসে দেখি রাসবিহারী BDS DDL LBD DDDSS S DBDBDBDB LBLLDg D BB S BYBK KY করতে করতে স্নান করে এলাম নদীতে । ওঁদের অতিথিপরায়নতার कथों चानक बि भgन थांकgद । दि८कgव्ण ङिबछtन ८दक्राम ८दएछigङ । রেলপথের ওপারে সুধীর বাবুর বাসা । সেবার এসে ওঁর সঙ্গে BDD DDL BDDBDSS DBBD DBDBD BBD DBDD DDB BDDBDB গেলাম। তিনিও আমায় দেখে খুব খুশি। বিদেশে বাঙালীদের মধ্যে খুব হৃদ্যতা । আমাদের সন্ধ্যাবেল চা খেতে বল্লেন, রাত্রেও তার ওখানে . না খেলে তিনি খুব দুঃখিত হবেন জানিয়ে দিলেন। সুধীর বাবুর বাসা থেকে আমরা গেলাম নৃসিংহ বাবাজির আশ্রম * দেখতে। এই স্থানটি অতি মনোরম। কোয়েল নদীর পাষাণময় তটের ওপরে একটি শ্যাম কুঞ্জবিতান। কত কি ফুল ফলের গাছ। এখানে যত্ন করে তৈরি করা হয়েছে, বিশেষ করে ফলের গাছ। বকুল, নাগকেশর, চাপা থেকে আরম্ভ করে ক্ষুদ্র সন্ধ্যামণি পৰ্যন্ত সব রকমের পুস্প এখানে দেখা যাবে। ফলের বাগান বলে মনে হয় না, মনে হয় ছায়ানিবিড় এক বনানী, মধ্যে মধ্যে ঘন বনের বুক চিরে পাথরের নুড়ি বিছানো সরু পায়ে চলার পথ পরস্পরকে কাটাকাটি করে সুবিন্যস্ত ভাবে সোজা এদিকে ওদিকে চলে গিয়েছে। আশ্রমের ফটক ছাড়িয়ে প্ৰথমেই একটা পাথর বাধানো চত্বরের চারিপাশে। কতকগুলো ছোট বড় পাকা ՏbrՀ