পাতা:হে অরণ্য কথা কও - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

6छ ख्झ° क९1 कve সারাৱাত গানে গল্পে তাদের সঙ্গে বেশ কাটানো গেল । ভোৱে সাৎরাগাছি। টিকিট নিয়ে নিলে এখানে এবং হাওড়া নেমেই সোজা শেয়ালদ” হয়ে বারাকপুরে চলে এলুম। এতদিন পরে ইছামতীতে স্নান করে বড় তৃপ্তি হোল। কোথায় ভুবনেশ্বরের কুচিল। বন, খণ্ডগিরি উদয়গিরির গুহাবলী, পাথার ও তীর্থ পুরীর নীলাম্বু, রাশি--আর কোথায় নলখাগড়া ও বন্যে বুড়ো গাছের সারি ও ইছামতী नी । বিকেলে নদীর ধারে নিবারণের পটলের ভুইয়ে বসে রইলুম কতক্ষণ । শান্ত বর্ষা শ্যামল গাছপালা । বিশ্বরূপের আর এক রূপ এখান। কুঠার মাঠে সেই জায়গাটায় গেলুম যেখানে খুকুর আমলে একটা বালির টিবি ছিল, খেক শেয়ালীতে গৰ্ত্ত করেছিল-আমি গিয়ে বসতুম। বাদলা নেমেচে-মেঘাচ্ছন্ন আকাশ। ইন্দু রায় ও হাবু, ফুচুকে সঙ্গে নিয়ে মাছ ধরতে যাই। হাবু ও ফুচুর সঙ্গে কালও গিয়ে কঁচিকাটার পুলের নীচে কচুরি পানার জড়ো করা ভূপের উপর বসে আরামডাঙার শু্যামল মাঠ ও খেজুর গাছের সারির দিকে চেয়ে মনে হলো এ যেন ঠিক সেই বিলিতি aft's South sea Island-tas gy Ceefs সতেজ কচি টোঢড়া ঘাসগুলো জলের ধারে কেমন বেড়ে উঠেচে আর তার কি শোভা । একটা রাখাল ছোড়া মারাগাঙের ধারের ক্ষেত থেকে কঁকুড় তুলে খাচ্চে দেখে হাবু তাকে কেবল বলতে লাগলো-ও ভাই, একটা কঁকুড় দে না তুলে ক্ষেত থেকে ? BBD BDB gBBDDB DB BD DDBt DBBB DDDD DDD RGt